ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যুঝতে পারবেন কে? আমেরিকার পড়শি কানাডার জাতীয় নির্বাচনে এই প্রশ্নই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
২৮ এপ্রিল ভোট কানাডায়। প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন লিবারাল পার্টির মার্ক কানির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির পিয়ের পলিভেরে। দুই প্রার্থীই শেষ বেলার প্রচারে সুর তুলেছেন ট্রাম্পের সঙ্গে লড়াইয়ের বার্তায়।
দ্বিতীয়বার আমেরিকার রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হয়ে ট্রাম্প কানাডাকে দেশের ৫১ তম প্রদেশ করার ইচ্ছা জানিয়ে ফেলেছেন। শুল্কযুদ্ধে নেমে কানাডাকে লেনদেনে কড়া বাধার মুখে ফেলেছেন।
কানাডায় ২০১৫ থেকে সরকার চালাচ্ছে লিবারাল পার্টি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী পদ ছেড়েছেন জাস্টিন ট্রুডো। গত জানুয়ারিতে ট্রুডো এই সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর কানিকে নেতা বেছেছে লিবারাল পার্টি।
কানাডার নিজের সমস্যা প্রচুর। মূল্যবৃদ্ধি, কাজ, মজুরি- সমস্যা রয়েছে জীবনমানের মৌলিক ভিত্তিতেই। আবাসনের সঙ্কটেও ক্ষোভ জানাচ্ছেন নাগরিকরা।
সে কারণে ২০২৩’র পর থেকে প্রায় সব মতামত সমীক্ষা অনেকটাই এগিয়ে রাখছিল কনজারভেটিভ পার্টিকে। দলের হাল ধরতে কানিকে নিয়ে আসে লিবারাল পার্টি।
খেলা ঘুরতে শুরু করে ট্রাম্পের আগ্রাসী ঘোষণার পর থেকে। শুল্ক যুদ্ধ তো বটেই, কানাডার সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রশ্নটিও সামনে চলে এসেছে। যে কারণে নির্বাচনের ঠিক আগের একাধিক সমীক্ষায় অতি অল্প ব্যবধানে এগিয়ে লিবারাল পার্টি।
তবে বিরোধী প্রার্থী পলিভেরে নিজেও চড়া করছেন ট্রাম্প বিরোধিতার সুর। তবে, গত এক দশককে বলছেন লিবারাল পার্টির নেতৃত্বে অর্থনীতি ধ্বংসের পর্ব।
Canada Trump
কানাডার ভোটে দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর প্রচারে সেই ট্রাম্প

×
Comments :0