এদিন কল্লোল মজুমদারের পাশাপাশি বক্তব্য রাখেন সিপিআই নেতা প্রবীর দেব। তিনি বলেন, ইডি সিবিআই’র মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি ইচ্ছাকৃত ভাবে তদন্তের গতি শ্লথ করে দিয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে একের পর এক রায় দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলী। কিন্তু হঠাৎ করেই তাঁকে মামলাগুলি থেকে সরিয়ে দেওয়া হল। বিচার ব্যবস্থার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, এর ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে বেশ কিছু সন্দেহ তৈরি হয়েছে। আমাদের আশঙ্কা, তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে গোপন বোঝাপড়ার ফলে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
এদিন মিছিলে উপস্থিত ছিলেন সিআইটিইউ পশ্চিমবঙ্গ কমিটির সম্পাদক অনাদি সাহু। তিনি সাংবাদিকদের জানান, শিক্ষক নিয়োগ থেকে শুরু পৌর কর্মী নিয়োগ- সমস্ত ক্ষেত্রেই লাগামছাড়া দুর্নীতি হয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতির ফলে অযোগ্যদের চাকরি দেওয়া হয়েছে। আসলে পাচারকারীরা এই সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করছে। বালি থেকে শুরু করে ১০০ দিনের কাজ- সমস্ত ক্ষেত্রে চুরি হয়েছে। সাধারণ মানুষ ঠিক করেছেন, তাঁরা কোনওভাবেই এই দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেবেন না।
Comments :0