মজুত বোমা ফেটে আহত হওয়ার ঘটনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে রাজ্য জুড়ে। একই ঘটনা ঘটেছিল গত ২৩ ডিসেম্বর বীরভূমের মারগ্রামের একডালা গ্রামে। বল ভেবে খেলতে গিয়ে মজুত বোমা হাতে তুলে নেয় দুই শিশু। সেই বোমা ফেটে গুরুতর জখম হয় দুজনেই। পরে হাসপাতালে এক শিশুর মৃত্যু হয়। এর আগে বীরভূমের সাঁইথিয়ায় বিস্ফোরণে গুরুতর জখম হয় আরও এক কিশোর।
এছাড়া সম্প্রতি কুলপিতে বোমা ফেটে জখম হয় তিন শিশু। মিনাখাঁয় বোমা ফেটে মৃত্যু হয় এক কিশোরীর। দিন তিনেক আগেই বর্ধমানে বোমা ফেটে মৃত্যু মৃত্যু হয় এক শিশুর।
এই প্রসঙ্গে এদিন কলকাতায় সাংবাদিকদের উত্তরে সিপিআই(এম) রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম বলেন, খেতখামারে চাষের জন্য সার পাচ্ছেন না, আর মমতা ব্যানার্জি যতরকম বেআইনি কাজে সারের জোগান দিচ্ছেন। যত বেআইনি অস্ত্র আছে, বোমা আছে, তা উদ্ধার হচ্ছে না কেন। রাজ্য পুলিশের ডিজি তার জবাব দিতে পারবেন? এই বোমা বানাতে বলেছিলেন কে? বসিরহাট থেকে কোচবিহার প্রতিদিন যে বোমা ফাটছে, ওগুলো নাকি বোমা নয়! বেআইনি লেনদেন, কয়লা গোরু পাচার, বোমা তৈরি- গোটা রাজ্যজুড়ে চলছে। মুখ্যমন্ত্রী পুলিশের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিয়েছেন?
Comments :0