সংগঠনের বক্তব্য গত এপ্রিল মাস থেকে খাদ্য সুক্ষা আইনের আওতার বাইরে থাকা মানুষদের জন্য রেশনের মাধ্যমে চাল গম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে কেন্দ্র। তাছাড়া রেশন ডিলারদের দাবি এপ্রিল থেকে গমের বরাদ্দ কমেছে। কিন্তু এই সময় আবার মজুত চাল গম বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বম্ভর বসু বলেন, ‘‘কেন্দ্রীয় সরকারের ভান্ডারে আপৎকালীন মজুতের থেকে মজুত বেশি রয়েছে। তাই আমরা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করেছি খাদ্য সুরক্ষা আইনের আওতার বাইরে রয়েছে বা ভর্তুকির বাইরে রয়েছে তাদের রেশনের মাধ্যমে চাল এবং গম দেওয়া হোক।’’
কেন্দ্রীয় খাদ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রেশন ডিলারদের দাবি ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এফসিআই)’র কাছে ১৫৯ লক্ষ টন গম এবং ১০৪ লক্ষ টন চাল মজুত রয়েছে। তাদের কথায় ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে আপৎকালীন মজুতের জন্য লাগবে ১৩৮ লক্ষ টন গম এবং ৭৬ লক্ষ টন চাল। এই পরিস্থিতিতে রেশনের মাধ্যমে খোলা বাজারে গম বিক্রির জন্য এবং গনবন্টন ব্যাবস্থার মাধ্যমে গম বিক্রির জন্য গমের পরিমান বাড়ানোর আবেদন করা হয়েছে।
বিশ্বম্ভর বসুর কথায়, ‘‘ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের কারণে গমের বরাদ্দ কমায় কেন্দ্র। যার ফলে বাজারে গমের চাহিদা বাড়ে এবং আটার দামও বাড়তে থাকে। কেন্দ্রীয় সরকার জদি রাজ্য গুলির গমের বরাদ্দ বাড়িয়ে দেয় তবে বাজারে আটার দাম চালের দাম কমতে পারে।’’
Comments :0