প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই বাংলাদেশে পা রেখেছিল আদানি গোষ্ঠী। বিদ্যুৎ পরিষেবার ব্যবসাও শুরু করেছে। এবার সঙ্কটের জেরে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করে দিয়েছে আদানি গোষ্ঠী। নরেন্দ্র মোদী ঘনিষ্ঠ গোষ্ঠীর আদানি পাওয়ার সাপ্লাই জানাচ্ছে টাকা বকেয়া থাকার জেরে এই সিদ্ধান্ত।
প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই বাংলাদেশে পা রেখেছিল আদানি গোষ্ঠী। বিদ্যুৎ পরিষেবার ব্যবসাও শুরু করেছে। এবার সঙ্কটের জেরে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করে দিয়েছে আদানি গোষ্ঠী। নরেন্দ্র মোদী ঘনিষ্ঠ গোষ্ঠীর আদানি পাওয়ার সাপ্লাই জানাচ্ছে টাকা বকেয়া থাকার জেরে এই সিদ্ধান্ত।
জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের থেকে ৮৪ কোটি ৬০ লক্ষ ডলার বকেয়া রয়েছে। ভারতীয় টাকার অঙ্কে যা ৭ হাজার ১১৭ কোটির কিছু বেশি। বাংলাদেশে রাজনৈতিক টালমাটালের জেরে এই সঙ্কট। এর আগেও কয়েক দফায় আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে বাংলাদেশের আলোচনা হয়। তবে সমস্যা মেটেনি।
বাংলাদেশে এখন বৈদেশিক মুদ্রার সঙ্কট বাড়ছে। বিশেষজ্ঞ মহলের দাবি, সঙ্কটে থাকা বাংলাদেশের ওপর মুনাফার জন্য চাপ বাড়িয়েছে আদানি গোষ্ঠী। দ্রুত নগরায়ণ এবং শিল্প সম্প্রসারণের কারণে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ চাহিদা সমানে বেড়েছে। সরাসরি বিদ্যুৎ আমদানির নীতি নিয়েছিল অধুনা অপসৃত শেখ হাসিনা সরকার। আদানি পাওয়ার তার সরবরাহ অর্ধেক করার সাথে সাথে, বাংলাদেশের বিদ্যুতের ঘাটতি আরও গভীর হয়েছে। যার ফলে ব্ল্যাকআউট হয়ে গেছে শিল্প, ব্যবসায়। জনজীবনও ব্যাহত করছে এই পদক্ষেপ। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (পিডিবি) এই বকেয়া অংশের নিষ্পত্তির জন্য পদক্ষেপ নিচ্ছে।
Comments :0