শনিবার, ৯ মার্চ আচমকা ইস্তফা দেন নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল। ইস্তফা গ্রহণও করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। জানা গিয়েছে, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারকে না জানিয়েই ইস্তফার চিঠি সোজা রাষ্ট্রপতিকে পাঠিয়েছিলেন গোয়েল।
একাংশের কাছে তাৎপর্যের কলকাতায় ৫ মার্চ গ্র্যান্ড হোটেলে নির্বাচন কমিশনের সাংবাদিক বৈঠক। সেই সাংবাদিক বৈঠকে ছিলেন না অরুণ গোয়েল। কেবল রাজীব কুমারই কথা বলেন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে। রাজীব কুমার জানিয়েছিলেন শরীরের কারণে দিল্লিতে ফিরে গিয়েছেন গোয়েল। তবে তাঁর ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন শরীর পুরোপুরি ঠিক ছিল গোয়েলের।
আগামী বছর মুখ্য নির্বাচন কমিশনার হতে পারতেন অরুণ গোয়েল। ২০২৭ পর্যন্ত কাজের মেয়াদ ছিল তাঁর। ২০২২’র নভেম্বরে স্বেচ্ছাবসর নেন এই আইএএস আধিকারিক। পরদিনই তাঁকে নির্বাচন কমিশনের সদস্য পদে নিয়োগ করা হয়। অস্বাভাবিক দ্রুততায় সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে পরে প্রশ্নও তোলে সুপ্রিম কোর্ট। তাঁর নিয়োগ নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল শীর্ষ আদালতে।
Comments :0