তারা মন্তব্য করেন, ‘একসাথে এতোজন গ্রেপ্তার।’ এর পাশাপাশি প্রশাসনের কাছে বিচারপতিদের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয় ৮৮ জনের বিরুদ্ধে কোন প্রমান বা ভিডিও ফুটেজ তারা আদালতের কাছে পেশ করতে পারবেন কিনা।
উল্লেখ্য হাই কোর্টের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্ধ্যোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন যে, ব্যাক্তিগত ভাবে তিনি করেন এতোদিন নৌশদের জেলে থাকা উচিত নয়।
গত ২১ জানুয়ারি আইএসএফের প্রতিষ্ঠা দিবসের দিন ভাঙড়ের ঘটনার প্রতিবাদে ধর্মতলা অবরোধ করতে গেলে গ্রেপ্তার হন নৌশাদ সিদ্দিকি সহ একাধিক আইএসএফ কর্মী। ৩২ দিন জেলে রয়েছেন নৌশাদ। ২১ জানুয়ারির ঘটনার পাশাপাশি একাধিক মিথ্যা মামলায় তাকে ফাঁসানো হচ্ছে। যার ফলে কখনও লালবাজার, কখনও ভাঙড়, কখনও নিউ মার্কেট থানায় পুলিশি হেপাজতে তাকে থাকতে হচ্ছে।
Comments :0