চেন্নাইয়ের একজন ভারতীয় ছাত্রী রঞ্জনি শ্রীনিবাসনের ভিসা বাতিল করলো ট্রাম্প প্রশাসন। রঞ্জনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নগর পরিকল্পনায় পিএইচডি করছিলেন। এই ঘটনার বিরুদ্ধে এসএফআই তাঁর প্রতি সংহতি জানিয়েছে। প্রতিবাদী ছাত্রছাত্রীদের ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের এমন মনোভাবের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এসএফআই সর্বভারতীয় সভাপতি ভিপি সানু এবং সাধারণ সম্পাদক ময়ূখ বিশ্বাস।
প্যালেস্তাইনে ইজরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বারবারই প্রতিবাদ হয়েছে আমেরিকার বিভিন্ন শহরে। ইজরায়েলকে মার্কিন প্রশাসনের মদতের বিরুদ্ধেও বারবার সোচ্চার হয়েছে বিভিন্ন অংশ। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেখা গিয়েছে জোরালো প্রতিবাদের ছবি। পূর্বতন বাইডেন প্রশাসনও ক্যাম্পাসে প্রতিবাদ দমনের চেষ্টা করেছে। কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর দমন তীব্র হয়েছে। সরাসরি প্রতিবাদী অভিবাসী ছাত্রছাত্রীদের ভিসা বাতিল করা হচ্ছে। এমনকি নাগরিকত্বের স্বীকৃতি ‘গ্রিন কার্ড’ বাতিল করে দেশে ফেরত পাঠাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন।
এমনকি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও ছাত্রদের পাশে দাঁড়ানোর পরিবর্তে ট্রাম্প প্রশাসনের চরম দমনের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে। অতি দক্ষিণপন্থী আগ্রাসনের মুখে প্রতিবাদও ফের সরব হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে।
এসএফআই বলেছে, সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য ভারতে ছাত্র আন্দোলনকারীদের উপর মোদী সরকারের আক্রমণের মতোই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও প্রতিবাদী ছাত্রদের উপর রাষ্ট্রীয় দমনপীড়ন চালানো হচ্ছে। এসএফআই ভারত সরকার এবং বিদেশমন্ত্রীর কাছে এই বিষয়ে অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করার দাবি জানিয়েছে।
SFI DEPORTATION
হস্তক্ষেপ করুক বিদেশমন্ত্রক, ছাত্রদের ফেরত পাঠানোর প্রতিবাদে দাবি এসএফআই’র

×
Comments :0