এর আগের শুনানিতেও এই একই যুক্তি দেখিয়ে ছিলেন পার্থ। গত ২ মার্চ আলিপুর আদালতের পক্ষ থেকে পার্থ সহ ১৩ জনকে ১৬ মার্চ পর্যন্ত জেল হেপাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। জেল হেপাজত শেষ হওয়ায় এদিন আদালতে অভিযুক্তদের আদালতে পেশ করা হয়।
উল্লেখ্য সিবিআই এবং ইডি দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারি সংস্থা নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত করছে। ২৩ জুলাই পার্থকে গ্রেপ্তার করা হলেও এখনও পর্যন্ত তদন্তের কিনারা করতে পারেনি কেন্দ্রীয় তদন্তকারি সংস্থা। সারদা তদন্তের মতো এই নিয়োগ দুর্নীতি তদন্ত দীর্ঘায়িত হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ জাগছে মানুষের মনে। আট বছর ধরে তদন্ত করে এখনও পর্যন্ত সারদা চিট ফান্ড কান্ডে দোষিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি সিবিআই।
Comments :0