সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে বলতে খুন হয়ে গেলেন আতিক আহমেদ। ক্যামেরার সামনে ভরা পিলিশ বেষ্টনীর মধ্যে গুলিতে নিহত তাঁর ভাই আশরফ আহমেদও।
এলাহাবাদেে খুনের পর জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা। তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে বলে জানিয়েছে রাজ্যের বিজেপি সরকারের পুলিশ। বন্ধ রয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা।
প্রায় একশোটি গুরুতর অপরাধে জড়িত আতিক আহমেদ পুলিশ হেপাজতেই ছিলেন। আগেরদিনই পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন তাঁর এক পুত্র। শনিবার শেষকৃত্য হয়েছে।
এদিন বেশি রাতে আতিক আহমেদের খুনের বিশদ তথ্য মেলেনি। পুলিশের দাবি, আততায়ী সাংবাদিক সেজে হাজির হয় ঘটনাস্থলে। তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এক কনস্টেবলও আহত। জখম হন এক সাংবাদিকও।
ঘটনার কড়া নিন্দা করেছেন সমাজবাদী পার্টি সভাপতি অখিলেশ সিং যাদব। তিনি বলেছেন, পুলিশের সামনে এভাবে গুলি ককে হত্যায় স্পষ্ট রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা কোথায় নেমেছে।
যোগী আদিত্যনাথের সরকার পুলিশ হেপাজতে মৃত্যুর সংখ্যায় প্রশ্নের মুখে পড়ছে বারবার। বিচার বহির্ভূত হত্যা বা সাজানো এনকাউন্টারের পক্ষে প্রকাশ্যে সওয়াল করতে দেখা গিয়েছে যোগীকে।
তবে তাতে আইন শৃঙ্খলা খারাপ হয়েছে বলে বারবার অভিযোগ তুলেছে বিরোধী বিভিন্ন অংশ।
আতিকের পুত্র আসাদ গত বৃহস্পতিবার নিহত হন ঝাঁসিতে। উমেশ পাল হত্যাকাণ্ডের পর থেকে আসাদ পলাতক ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। শনিবার প্রয়াগরাজেই আসাদের শেষকৃত্যে যোগ দেওয়ার অনুমতি পাননি আতিক আহমেদ।
Comments :0