সাজা ঘোষনার প্রক্রিয়া শুরু হলে সিবিআইয়ের আইবজীবীর পক্ষ থেকে সঞ্জয়ের কঠিন শাস্তির দাবি করা হয়েছে। তারা বলেন, আরজি করের ঘটনা একটা দৃষ্টান্তমূলক ঘটনা। পাল্টা সঞ্জয়ের মৃত্যুদন্ডের বিরোধীতা করছেন তার আইনজীবীরা। অভিযুক্তর আইনজীবীরা বলেন, ফরেন্সিক রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত আদালত যেন কোন চুড়ান্ত রায় না দেয়।
এদিন সঞ্জয়ের কথা শোনার পর বিচারপতি জানান বেলা ২:৪৫ মিনিটে হবে রায় দান। আদালতের ঘরে খালি করে দেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। সঞ্জয়কে নিয়ে যাওয়া হয়েছে কোর্ট লকাপে।
এদিন সকালে সোদপুরের বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে বাবা মা বলেন, ‘‘সঞ্জয় রায়ের কঠোর থেকে কঠোরতম শাস্তি চাই তবে শুধু সঞ্জয় রায় যারা যারা জড়িত তাদের সকলেরই আমি কঠোর শাস্তি চাইছি। আমাদের একমাত্র মেয়ে চলে গেছে সেদিনই আমাদের স্বপ্ন সেদিনই শেষ হয়ে গেছে। এখন কেবল আমাদের লড়াই নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে। এই সমাজকে কালিমা মুক্ত করার যে লড়াই সে লড়াই আমাদের চলবে।’’
Comments :0