Shantiniketan

‘তবে তুমি এসো হেথা নিভৃত ছায়ায়’

জাতীয় রাজ্য

রণদীপ মিত্র


বছরের শুরুতে কবিগুরু এক কবিতায় লিখেছিলেন– ‘সব ঠাঁই মোর ঘর আছে , আমি সেই ঘর মরি খুঁজিয়া’।
সেই বছরই অর্থাৎ ১৯০১ সালের শেষে ব্রহ্মচর্যাশ্রমের প্রতিষ্ঠা হয়। তারপরেই রবীন্দ্রনাথের প্রায় পাকাপাকিভাবে শান্তিনিকেতনের বাসিন্দা হয়ে উঠেছিলেন। তারপর রবিঠাকুর তাঁর প্রায় চল্লিশ বছরের জীবনকালে কবিতার ওই ছত্রটিকেই দিয়েছিলেন সার্থক রূপ। বারবার বাসস্থান পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে। প্রথমে যা ছিল আটকে ছিল আশ্রম সীমানার মধ্যে, পরে তিনি পেরিয়েছিলেন আশ্রম সীমানার গন্ডি।
শতবর্ষ আগে শুরু হওয়া সেই ঠাঁইয়ের একের পর এক খোঁজই আজ অন্যতম ভূমিকা নিয়েছে কবিগুরুর আশ্রমের মুকুটে নতুন পালক যোগ করার ক্ষেত্রে। দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে ‘বিশ্ব হেরিটেজে’র তকমা মেলার ক্ষেত্রে রবিঠাকুরের বাড়িগুলির ভূমিকাকে অস্বীকার করা যায় না। যদিও সেই স্বীকৃতির পেছনে শতবর্ষ ধরে চলে আসা রবীন্দ্রনাথের ভাবনায় শুরু হওয়া খোলা আকাশের নিচে প্রকৃতি পাঠের শিক্ষার ধারণা, সাংস্কৃতিক চর্চার ভূমিকা সর্বাধিক গুরুত্ব পেয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে তাঁর আশ্রমের অসংখ্য স্থাপত্য, ভাস্কর্যের ভূমিকাও। তবে ইউনেস্কোর পুঙ্খানুপুঙ্খ নজরদারি শেষে তাদের ঘোষণায় ফের শান্তিনিকেতনের বিশ্ব বন্দিত হওয়ার পেছনে রবীন্দ্রনাথের বসবাস করার বাড়িগুলির আন্তর্জাতিক স্থাপত্য শৈলী, নির্মাণ নকশা ও নান্দনিকতা অবশ্যই প্রতিভাত হবে নতুন করে। 
তকমা তো জুটেছে। এসে পড়েছে নতুন চ্যালেঞ্জও। স্বীকৃতির সংরক্ষণ ও সন্মান রক্ষার পোক্ত ব্যবস্থাপনা অবশ্য চাহিদা হয়ে উঠেছে বিশ্বভারতীর। পাশাপাশি নিশ্চিতভাবেই প্রাধান্য দিতে হবে রবীন্দ্র গৃহগুলির প্রতি গুরুত্ব আরোপ। সেই গৃহগুলির কতিপয়ের নির্মাণের প্রেক্ষাপট, নির্মাণ নক্শার ভাবনার ইতিহাসই তুলে ধরার চেষ্টা এই প্রতিবেদনে।

উত্তরায়ন 
শুরুর দিকে রবীন্দ্রনাথের বাসস্থানগুলি ছিল আশ্রম সীমানার মধ্যেই। যেমন ‘শান্তিনিকেতন’ বাড়ি, ‘দেহলি’, ‘দ্বারিক’ – এই বাড়িগুলিতে বসবাসের পর নির্জন আশ্রম যখন ছাত্র-শিক্ষক সংখ্যা বৃদ্ধির দরুন কলরবে ভরে ওঠে তখন গুরুদেব  মনস্থির করেছিলেন আশ্রম সীমানার বাইরে পা দিতে। তখনকার মেলার মাঠের পশ্চিমে খোয়াইয়ের পাশে একটা পোড়ো জমিতে গড়েছিলেন মাটির বাড়ি। মাথায় ছিল খড়। কেবল স্নানের ঘরটির মেঝে ছিল বাঁধানো। যাকে গুরুদেব আখ্যা দিয়েছিলেন ‘রবির উত্তরায়ন’ বলে। সেই বাড়িটিই ক্রমে রূপ বদলে হয়েছে আজকের ‘কোণার্ক’। বাড়ির নামের পরিবর্তন হলেও উত্তরায়ন নামটি কিন্তু বিলুপ্ত হয়নি। রবীন্দ্রনাথের চিঠিপত্রে ঠিকানার জায়গায় কিন্তু বরবার ছাপা হয়েছে ‘উত্তরায়ন’ই। পরবর্তীতে উত্তরায়ন নামে কোনও নির্দিষ্ট বাড়ি না থাকলেও রবীন্দ্রনাথের স্মৃতি বিজরিত পাঁচটি বাসগৃহ সহ অন্যান্য অনেক কিছু নিয়ে গড়ে ওঠা চৌহদ্দিটিই এখন ‘উত্তরায়ন’। সেই পাঁচটি বাড়ি হলো – ‘কোণার্ক’, ‘শ্যামলী’, ‘পুনশ্চ’, ও ‘উদীচি’।

কোণার্ক

১৯১৯ সালের শেষের দিকে আশ্রমের উত্তর-পশ্চিম দিকে ‘উত্তরায়নে’ বসবাস শুরু করার কিছু পরে তারই পাশে রবীন্দ্রনাথ-প্রতিমা দেবীর বসবাসের জন্য নির্মিত হয় আরও একটি মাটির বাড়ি। অন্যদিকে নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ‘উত্তরায়ন’ কে পাকা করে তোলা হয়, যার নাম রবীন্দ্রনাথ স্থির করেন ‘কোণার্ক’। 
রবীন্দ্রনাথ চেয়েছিলেন, যে ঘরে বসে তিনি লিখবেন, সেখান থেকে যেন দূর দিগন্ত স্পষ্ট দেখা যায়। সেই ভাবনা থেকেই উঁচু ভিতের উপর উঠেছিল ঘর। চারপাশ ছিল খোলা। ছাদ ধরে রাখার জন্য কেবল ছিল চার কোণে চারটি থাম। দক্ষিণ পূর্ব কোণে ছিল আরও একটি ঘর। শান্তিনিকেতনে এলে সেই ঘরেই থাকতেন দীনবন্ধু সি এফ অ্যান্ড্রুজ। অন্য সময় তা ব্যবহার হতো খাবার ঘর হিসাবে। দক্ষিণ-পশ্চিম কোণেও ছিল শোবার ঘর, পাশে স্নানের ঘর। মাঝে বড় ঘরের সামনে দু’ধাপ সিঁড়ি নেমে পূর্বদিকে আরও দু’ধাপ নেমেই ছিল খিলানের সারি দেওয়া বিখ্যাত লাল বারান্দা। উদয়ন তৈরি হওয়ার আগে পর্যন্ত কোণার্কের বারান্দাই ছিল নাটক ও নৃত্যের মহড়া এবং আশ্রমবাসীর সামনে রবীন্দ্রনাথের নতুন রচনার শোনাবার ঠিকানা। কোণার্কের সংস্কার কার্য চলেছে লাগাতার। তাক লেগে যায়, এখানে রয়েছে সর্বমোট চোদ্দটি ঘর। প্রতিটিতেই রয়েছে বসবার জন্য সিমেন্টের নির্মাণ– যাতে যেকোনও সময় কোনও না কোনও ছাদে ছায়ায় বসে চালানো যায় পাঠ, করা যায় গল্গগুজব।

উদয়ন
কোণার্কের মতই বহু পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে দীর্ঘকাল ধরে নির্মিত হয়েছিল উদয়ন। বলতে দ্বিধা নেই, আকার-আয়তনে ও স্থাপত্য নিপুণতায় উত্তরায়ন চত্বরের বাড়িগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করে এটিই। মনে করা হয়, ১৯২২ সালে কোণার্ক বাড়ি পাকা করার সময় উদয়ন নির্মাণের সূচনা হয়েছিল। উদয়নের পরিকল্পনার রূপকার ছিলেন রথীন্দ্রনাথ ও শিল্পী-স্থপতি সুরেন্দ্রনাথ কর। সুরেন্দ্রনাথ রবীন্দ্রনাথের সাথে ১৯২৭ সালে গিয়েছিলেন জাভা সফরে। সেখানকার আঙ্কোরভাট মন্দির জাপানি কারুকার্যের প্রভাব রয়েছে উদয়নের স্থাপত্যে। তার সাথে মিশেল রয়েছে রাজপুর ও মুঘল স্থাপত্যের বৈশিষ্ঠ্যেরও। উদয়ন বাড়ির ভেতরে অনুপম সৌন্দর্যের নিদর্শন জায়গা নিয়েছিল দুই জাপানি দারুশিল্পী কোনো সান ও কিমতারা কাসাহারের অসামান্য নিপুণতার মধ্য দিয়ে। কাসাহারা উদ্যান তৈরিতেও ছিলেন পারদর্শী। উদয়নের পশ্চিমের সুন্দর বাগান ও পম্পা নামে কৃত্রিম সরোবর কাসাহারারই শৈল্পিকতার অবদান। উদয়নের দোতলা-তিনতলার ঘরগুলির কোনোটিই একই সমতলে না হলে তাদের বিন্যাস নিঁখুত। যা আজও অবাক করে। 
শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের বাসভবনগুলির সর্বাধিক ব্যবহার হয়েছে উদয়নই। এই বাড়ির দোতলাতেই তো কেটেছে রবীন্দ্রনাথের অসুস্থ জীবনের শেষদিনগুলি। এখান থেকেই তো রবীন্দ্রনাথ ১৯৪১ সালের ২৫ জুলাই অস্ত্রোপ্রচারের জন্য পাড়ি দিয়েছিলেন কলকাতায়। তার আগে নৃত্যনাট্যের মহড়া, নতুন রচনা পাঠ, দেশ-বিদেশের অতিথি আপ্যায়ন বিরামহীনভাবেই চলেছে উদয়ন বাড়িতে। অতিথিদের তালিকায় ছিলেন শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণান, স্টেলা ক্র্যামরিশ, মার্গারেট মিলওয়ার্ড প্রভৃতি বহু স্বনামধন্যরা। এই বাড়ির বারান্দাতেই তো ‘সভ্যতার সঙ্কট’ ভাষণটি প্রচারিত হয়েছিল। গুরুদবের শেষ জন্মদিনে।

 শ্যামলী 
কলাভবনের শিল্পীরা মাটি ও আলকাতরা মিশিয়ে তৈরি করেছিলেন প্রদর্শমঞ্চ ‘চৈতি’। যার শিল্পশোভা ছিল অপূর্ব। আবার ঝড়জলেও তার হয়নি কোনও ক্ষত। যা দেখেই তো রবীন্দ্রনাথ মনস্থির করেছিলেন একই মালমশলায় তিনিও একটি বাড়ি গড়বেন। যার ছাদও হবে মাটির। উদ্দেশ্য ছিল, গরিব মানুষেরা মাটি দিয়ে ছাদ তৈরি করবেন। প্রতি বছর খড় দিয়ে ঘর ছাওয়ানোর খরচ থেকে নিস্তার মিলবে। আগুনের ভয়ও থাকবে না। ১৯৩৪ সালে রবীন্দ্রনাথ অমিয় চক্রবর্তীকে লিখেছিলেন, ‘মাটির ঘর তৈরি আরম্ভ করেছি। ...ইঁট পাথরের অহঙ্কারকে লজ্জা দিতে হবে।’ রবীন্দ্রনাথ বাড়িটির নাম রেখেছিলেন ‘শ্যামলী’। সুরেন্দ্রনাথ কর তৈরি করেছিলেন নকশা। সাঁওতাল সান্তারাজরা বাড়িটি তৈরি করেছিল আর নন্দলাল বসু কলাভবনের শিল্পীদের নিয়ে একে করেছিল অলংকৃত। ভাস্কর রামকিঙ্কর বেজের হাত দিয়ে শ্যামলী বাড়ির প্রবেশদ্বারের দু’পাশে সাঁওতাল পুরুষ ও নারী এবং পূর্বদিকের দেওয়ালে সাঁওতাল দম্পতির অসামান্য রিলিফ চিত্র জায়গা পেয়েছিল। রবীন্দ্রনাথ তাঁর ৭৪তম জন্মদিনে প্রবেশ করেছিলে শ্যামলীতে। এই বাড়ির অন্যতম আর একদি বৈশিষ্ঠ্য হলো এর একটি ঘরের দেওয়াল ও ছাদ মাটির কলসী সাজিয়ে তৈরি হয়েছিল। গরমের সময়ে ঘর ঠান্ডা রাখতেই নেওয়া হয়েছিল এই পথ। এই বাড়ির প্রতি তাঁর কতটা প্রীতি ছিল রবীন্দ্রনাথ তা বুঝিয়েছেন একটি কাব্যগ্রন্থের নাম ‘শ্যামলী’ দিয়ে। সালটা ১৯৩৬। 
রবীন্দ্রনাথ এই বাড়িতে খুব বেশিদিন থাকেননি। তবে ১৯৪০ সালে গান্ধিজী ও তাঁর স্ত্রী কস্তুরবার শান্তিনিকেতনে এসে এখানেই দিনযাপন করেছিলেন। এমনকি রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পরেও গান্ধীজী শ্যামলীতে থাকাটাই বেছে নিতেন।

পুনশ্চ

‘শ্যামলী’ই হবে তাঁর শেষ বাড়ি, ভেবেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। কিন্তু এর প্রতিও তাঁর আকর্ষণ কমতে দেরি হয়নি। অবারিতভাবে পথ উঠে আসবে বাড়িতে। এই ছিল তাঁর ইচ্ছা। কিন্তু বাস্তবে কুকুর-ছাগলও পথের সাথে বাড়িতে উঠে আসতে লাগায় বিরক্ত হয়েছিলেন গুরুদেব। আবার তা আটকাতে চারিদিক বেড়া দিয়ে ঘেরা হলে তা দৃষ্টিতে সৃষ্টির করেছিল বাধার। সেই কারণে রবীন্দ্রনাথের মান চাইল, হোক একটি বড় ঘরওয়ালা নতুন বাড়ি। অবশেষে দিনের আলো দেখে ‘পুনশ্চ’। কবি-কথিত শেষ বাড়ি ‘শ্যামলী’র সংযোজন বলেই নামকরণ হয়েছিল এমনটাই। ‘শ্যামলীর’ পূর্বদিকে বড় ঘর নির্মাণ হয়েছিল যার চারপাশ ছিল খোলা। ১৯৩৬ সালের সেপ্টেম্বের এই বাড়িতেই উঠে এসেছিলেন কবি। এই ঘরেরও সময়ে সময়ে পরিবর্তন, নির্মাণ সংযোজন হয়েছিল। কখনও বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচতে, কখনও ঠান্ডা বাতাস আটকাতে ঘেরা হয়েছিল উন্মুক্ত বারান্দাগুলি। পরবর্তীতে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে জুড়েছিল আরও একটি বড় ঘর। কিন্তু সময় পেরোনোর সাথে এই বাড়ি নিয়েও অভিযোগ শুরু হয়েছিল রবীন্দ্রনাথের। রৌদ্রতাপে কষ্ট হচ্ছে বলে পূর্বদিকে এবং একই কারণে পশ্চিদিকেও তোলা হয়েছিল পাঁচিল। কিন্তু তাতে বাধা পেল দৃষ্টি। ফরমাশ হলো নতুন বাড়ির।

উদীচি 
এই বাড়িটিই রবীন্দ্রনাথের জন্য তৈরি শেষ বাড়ি। প্রথমে যার নাম দেওয়া হয়েছিল ‘সেঁজুতি’। পুর্বদিকের বাড়ি বলে পড়ে নাম হয় ‘উদীচি’। নীল আকাশ দেখার জন্য চারটি থামের উপর একটি মাত্র ঘর নির্মাণের ফরমাশ ছিল রবীন্দ্রনাথের। ভাবনা ছিল, সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামায় কষ্ট হয় বলে তিনি একবারই উঠবেন আর নামবেন না। সেইরকম ভেবেই তৈরি হয়েছিল ঘরটি। তবে ধারা মেনে হয়েছিল এরও সংযোজন। বাগানে পায়চারি করতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়লে ওপের ওঠা ছিল কষ্টকর। তাই নিচের থামগুলি ঘিরে তৈরি হয়েছিল একটি ঘর। রবীন্দ্রনাথ অবস্থান হয়ে উঠেছিল কখনও উদীচির নীচতলায় তো কখনো ওপরে। 

পাশ্চাত্য ঔপনিবেশিক সংস্কৃতির দাপট থেকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিল শান্তিনিকেতন। উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে, খোলা হাওয়ায় প্রকৃতির সাথে একাত্ম হয়ে পাঠ গ্রহণের মতো শিক্ষাব্যবস্থার যে ধারণা কবিগুরু দিনের আলো দেখিয়েছিলেন তার স্বীকৃতিতেই তো শান্তিনিকেতন আজ ‘বিশ্ব হেরিটেজ’।  নন্দলাল বসু, সুরেন্দ্রনাথ কর, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, রামকিঙ্কর বেইজ, সুচিত্রা মিত্রদের মতো অগুণিত বরেণ্য মানুষের অবদান যাদের হাত ধরে গড়ে ওঠা স্থাপত্য, ভাস্কর্য, সঙ্গীত, কলা, সাহিত্য চর্চার উৎকর্ষতা কবিগুরুর আশ্রমকে জুড়েছে ইউনেস্কোর ঐতিহ্যক্ষেত্রের তালিকায়। রবীন্দ্রনাথের ব্যবহৃত বাড়িগুলির অবদানও আছে নিশ্চয়। তবে আছে চিন্তাও। তকমা মিলেছে। স্বীকৃতি খুশির জোয়ার এনেছে। যা জন্ম দিয়েছে নতুন চ্যালেঞ্জেরই। তা হলো, তকমার সংরক্ষণ। স্বীকৃতির সন্মান রক্ষা।
তথ্যসূত্র: ‘উত্তরায়ন রবীন্দ্রভবন ’
 

Comments :0

Login to leave a comment