“আমরা যখন হাসপাতালে পৌঁছেছিলাম দেখেছিলাম বিনীত গোয়েল সহ পুলিশ আধিকারিকদের আর দেখেছিলাম ঘটনাস্থলেই প্রচুর লোক এ রকম একটা মারাত্মক ঘটনার পরে এত জনবহুল হয়ে গেল কী করে।”
শনিবারও, রায় ঘোষণার দিন, এই প্রশ্ন তুলল আরজি করে নির্যাতিতা চিকিৎসকের পরিবার।
শিয়ালদহ আদালতে রায় ঘোষণা হবে কিছু পরেই। বাসভবনের সামনে নির্যাতিতার মা বলেছেন, এই রায়েই বিচার শেষ হবে না। তদন্তও বন্ধ হয়ে যাবে না। এখনো পর্যন্ত সিবিআই কেবল সঞ্জয় রায় কি অভিযুক্ত করেছে ফলে এই আদালতে তার বিরুদ্ধেই রায় হবে। বিচারক যা ভাল বুঝবেন করবেন।
তিনি বলেন এরপরই যে ঘটনার দিন হাসপাতালে পৌঁছে দেখেছিলেন তৎকালীন পুলিশ কমিশনার তিনি কোয়েল সহ পুলিশ আধিকারিকদের। সেই সেমিনার রুমে যেখানে দেহ পাওয়া গিয়েছিল সেখানে বহু লোকের ভিড়। শনিবার তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মৃতার মা।
দুপুরে আদালতের সামনে নির্যাতিতার বাবা পৌঁছেছেন। তিনিও আদালত চক্করের সামনে দাঁড়িয়েই জানিয়েছেন বিচারের দাবিতে লড়াই চলবে।
আর কি করে কর্মরত অবস্থায় চিকিৎসকের হত্যার মামলার চলছে সুপ্রিম কোর্টেও। শিয়ালদহ ইছার আদালতেই এফআইআর টায়ার করে তদন্ত শুরু করেছিল সিবিআই। ৯ই আগস্ট দেহ পাওয়ার পর পুলিশি তদন্ত চালাচ্ছিল। কলকাতা হাইকোর্টে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল পরিবারের আবেদনে। এরপরই শত পুরনোদিত মামলা করে গোটা বিষয়টি হাতে নিয়ে নেয় সুপ্রিম কোর্ট।
পুলিশ এবং রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে বারবার সরব হয়ছেন প্রতিবাদী বিচারপ্রার্থীরা, সরব হয়েছে পরিবারও।
RG KAR VERDICT
এই রায়ে বিচার শেষ হবে না, তদন্তও থামবে না, বলছে নির্যাতিতার পরিবার
×
Comments :0