সূত্রের খবর স্থানীয় এক মহিলা ওই নাবালিকাকে দোকানের ভেতর নিয়ে যেতে দেখে। পরবর্তী ক্ষেত্রে তাকে জিজ্ঞাসা করলে অস্বীকার করে ওই অভিযুক্ত। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। স্থানীয় সূত্রে জানতে পারা যায় যে কান্নাকাটি করতে করতে বাড়িতে ফিরছিল ওই নাবালিকা। বাড়িতে ফিরে সমস্ত কিছু জানায় সে। এরপরেই আটক করে পুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তির দাদাকে। পলাতক অভিযুক্ত। তার খোঁজ চালাচ্ছে সিউড়ি থানার পুলিশ।
যে মুদিখানার দোকানের মালিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ সেই দোকানে ভাঙচুর করেন গ্রামবাসীরা। টায়ার জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধ করেন তাঁরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে এলে শুরু হয় বাকবিতণ্ডা।
পুলিশের বক্তব্য দু'’দিন সময় দেওয়া হোক অভিযুক্তকে ধরার জন্য। তা মানতে নারাজ স্থানীয় বাসিন্দারা। বুধবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত পুলিশকে সময় দিয়েছে উত্তেজিত জনতা।
Comments :0