বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমকে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ডিসপেনসারিতে প্রাথমিক চিকিৎসার পর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয়দের মতে ব্লাড ব্যাঙ্ক এবং হাসপাতালে কাছাকাছি থাকলে প্রাণে বাঁচতেন নিহতরা।
পহেলগামের একজন স্থানীয়ের কথায় দীর্ঘ দশ বছর ধরে পহেলগামে একটি হাসপাতাল তৈরি হচ্ছে। ওই হাসপাতাল তৈরির কাজ যদি সম্পন্ন হতো তবে প্রাণে বাঁচতে পারতেন অনেকেই। সেনা এবং সুরক্ষা বাহিনী হামলার অনেকক্ষণ পরে পৌঁছেছিল। সর্বদলীয় বৈঠকে সরকার যুক্তি দিয়েছে যে বৈসরনে যাওয়ার রাস্তায় গাড়ি চলে না। তাই যেতে দেরি হয়েছে। সেই সঙ্গে সুরক্ষা বন্দোবস্তে গুরুতর ত্রুটিও স্বীকার করে নিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
পহেলগাওয়ে বৈসরন উপত্যকায় যখন সন্ত্রাসবাদী হামলা হয় সেই সময় পর্যটকদের প্রাণে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন একজন যুবক। যার নাম আদিল। এই যুবকের কাজ ছিল পর্যটকদের ঘোড়ার পিঠে চড়িয়ে ঘোরানো।
কাশ্মীরের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যখন নির্দিষ্ট একটি ধর্মের লোকদের নিয়ে বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে তখন বাস্তব বলছে অন্য কথা। পহেলগাওয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার নিন্দা জানিয়ে এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে মোমবাতি মিছিল করেছেন কাশ্মীরীরা।
Comments :0