শারদীয়ার পর কলকাতা জুড়ে দীপাবলিতে একাধিক বুকস্টল করছে ছাত্র যুবরা। কোথাও নাম ‘বইতরণী’, কোথাও ‘বৈঠকখানা’, কোথাও ‘দ্রোহের কেতাবখানা’ আবার কোথাও ‘মগজাস্ত্র’।
আরজি করের ঘটনার পর গোটা রাজ্য জুড়ে এক বিদ্রোহের বাতাবরণ সৃষ্টি হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে এই বইয়ের পসার বিকল্পের কথাই বলছে এমনটাই দাবি উদ্যোক্তাদের।
এসএফআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক বিমান বসু। এই সময় কালে বেশ কয়েকটি বুকস্টলে গিয়েছেন তিনি। ছাত্র যুবদের উদ্বুদ্ধ করেছেন। এসেছেন ছাত্র-যুব আন্দোলনের প্রাক্তন নেতা মহম্মদ সেলিমও।
এই বুকস্টল করতে গিয়ে নানান বাধার মুখে বারংবার পড়তে হয়েছে উদ্যোক্তাদের। কখনো তৃণমূলের দুষ্কৃতীবাহিনী সরাসরি আক্রমণ, কখনো বা প্রশাসনকে ব্যবহার করে আটকানোর চেষ্টা হয়েছে। একবার বুকস্টল আটকানোর জন্য আলোর সংযোগ বন্ধ করে দিয়েছিলো প্রশাসন। কিন্তু ছাত্র-যুবদের অদম্য জেদে বুকস্টল হয়েছে। মোমবাতির আলো জানিয়ে করেছিল বুকস্টল।
এবারও বুকস্টলকে কেন্দ্র হচ্ছে ওপেন ক্যানভাস। চলছে ছবি আঁকা। হয়েছে কুসংস্কার বিরোধী অনুষ্ঠান। হয়েছে ক্যুইজ, পথনাটিকাও।
SFI BOOKSTALL
দীপাবলিতেও বুকস্টল ছাত্রযুবদের
×
Comments :0