এদিন রাহুল গান্ধী বলেন, ‘‘নিটের প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রায় দু কোটি পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ আজ প্রশ্নের মুখে। আমাদের পক্ষ থেকে আবেদন এই বিষয় সংসদে একটি গোটা দিন আলোচনা হোক। আমরা দুই পক্ষ আলোচনা করে দেশের ছেলে মেয়েদের এই বিষয় একটা বার্তা দিতে পারি যা এই সময় জরুরি।’’
লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লাও জানিয়ে দেন যে রাষ্ট্রপতির ভাষনের ওপর আলোচনার সময় অন্য কোন আলোচনা করা যাবে না। নিটের বিষয় আলোচনা করতে গেলে বিরোধীরা নোটিশ দিতে পারেন।
এর আগে মণিপুরের ঘটনার সময়ও সরকারের পক্ষ থেকে কোন নির্দিষ্ট সময় দেওয়া হয়নি আলোচনার জন্য। বিরোধীরা বার বার সংসদে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতির দাবি করেছিলেন। আলাদা দিন চেয়েছিলেন আলোচনার জন্য, কিন্তু এই বিষয় বিরোধীদের মুখোমুখি হওয়ার সাহস দেখাতে পারেনি বিজেপি। সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনে প্রধানমন্ত্রীকে এই বিষয় সংসদের ভিতর মুখ খুলতে বাধ্য করেন বিরোধীরা। যদিও স্বভাবসিদ্ধ ভাবে প্রসঙ্গ এড়িয়ে ভাষন দেন নরেন্দ্র মোদী।
নিট বিতর্কের পর কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান জানিয়ে ছিলেন তিনি এই বিষয় লোকসভায় জবাব দিতে প্রস্তুত। কিন্তু আজ যখন বিরোধীরা সময় চাইছেন তখন তিনি কোন কথা বলছেন না।
Comments :0