ঘড়ির কাঁটা মিলিয়ে উড়ল চন্দ্রযান-৩। শুক্রবার দুপুর ২টো ৩৫ মিনিটে এলভিএম-৩ রকেট রওনা হলো চন্দ্রাভিযানে।
শ্রীহরিকোটায় শুক্রবার ইসরো’র উৎক্ষেপণ কেন্দ্রে জড়ো হন দর্শকরা। ইসরো’র বিজ্ঞানীরা ধারাবিবরণী দিতে থাকেন প্রতিটি পর্বের।
সেকেন্ডে প্রায় ২ টন জ্বালানি পুড়িয়ে প্রবল শক্তি তৈরি করতে হয়েছে মহাকাশযানকে। প্রতিটি পর্বে বিচ্ছিন্ন হয়েছে রকেটের বিভিন্ন অংশ। পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই চন্দ্রযান পার হয়েছে প্রতিটি পর্ব। প্রথমে বুস্টার মডিউল, তার কয়েক মিনিটের মধ্যে ‘পে-লোড’ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। তাদের কাজ শেষ হয়েছে বলে।
এর আগে শেষ বেলায় চন্দ্রযান-২ বিফল হয়েছিল। কিন্তু পাওয়া গিয়েছিল দামি অভিজ্ঞতা। ইসরো জানিয়েছে, চাঁদের বুকে ঘুরে বেড়ানোর যান বা রোভার ‘প্রজ্ঞান’-কে নামাবে অবতরণ যান ‘বিক্রম’।
উৎক্ষেপনের ৯০০ সেকেন্ডের কিছু পরে প্রাথমিক লক্ষ্যে পৌঁছে যায় চন্দ্রযান। পৃথিবীর কক্ষপথে পৌঁছায় চন্দ্রযান। পৃথিবীকে ঘিরে পাক দিতে দিতে দূরত্ব বাড়াতে থাকবে মহাকাশযান। এরপর রওনা হবে চাঁদের কক্ষপথ অভিমুখে।
Comments :0