ইঁদুর-টিকটিকি- সাপের পর এবার মিড-ডে মিলে খোঁজ পাওয়া গেল আরশোলার। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা ২ নং ব্লকের কুঁয়াপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ধামকুড়িয়া অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ঘটনা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায়।
এলাকার এক বাসিন্দা সুমন রায় তাঁর ছেলে ধামকুড়িয়া অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে পড়াশোনা করে। সুমন রায়ের অভিযোগ, তার ছেলের জন্য অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র থেকে মিডডে মিলের খিচুড়ি নিয়ে গেলে বাড়িতে গিয়ে কৌটা খুলতেই দেখ যায় খিচুড়ির মধ্যে আস্ত একটি আরশোলা।
সেই খাবার নিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে গিয়ে দেখানো হলে কেন্দ্রের সহায়িকা ও রাঁধুনি শিশুদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে মিডডে মিলের খিচুড়ি না খাওয়ার জন্য নিষেধ করে আসেন। এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে ধামকুড়িয়া এলাকায়, ঘটনায় ক্ষুব্ধ অভিভাবক থেকে এলাকাবাসী। যদিও এই ঘটনায় অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সহায়িকা কাকলি চক্রবর্তী জানান, ঝুপড়ি ঘরে অন্ধকারে রান্না করতে হয়। চারিদিকে গাছপালা ঝোপঝাড়। সব সময় সব কিছু নজরে পড়ে না।
ঘটনার খবর পেয়ে কেন্দ্রে পৌঁছান চন্দ্রকোনা ২ নং ব্লকের জয়েন্ট বিডিও অভিজিৎ পোড়িয়া। পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখেন তিনি কথা বলেন এলাকাবাসী ও কেন্দ্রের কর্মীদের সাথে।
Comments :0