ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রবেশিকায় যোগ্যদের তালিকায় নাম তোলা অসম্ভব। শুধু এটুকু জানিয়েছে কুড়ি বছরের অভিষেক লোধা। বৃহস্পতিবার কোটার হস্টেলের ঘরে মিলেছে তাঁরই ঝুলন্ত দেহ।
রাজস্থানের কোটায় ‘শিক্ষা ব্যবসা’-র এই চক্রে অভিষেকই প্রথম নন। বিরলও নন। জাতীয় স্তরে ইঞ্জিনিয়ারিং বা ডাক্তারির প্রবেশিকায় যোগ্য হওয়ার জন্য কোটা বিখ্যাত ‘কোচিং সেন্টার’-র জন্য। চাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে আত্মঘাতী হচ্ছে একের পর এক কিশোর-কিশোরী। কিন্তু এই চক্র চলছেই। শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ আর মুনাফার চাপে নিয়ম করে শেষ হচ্ছে তাজা প্রাণ।
গত চব্বিশ ঘন্টায় দু’জনের অস্বাভাবিক মৃত্যু হলো কোটায়।
পুলিশ জানিয়েছে লোধার ঘরে সুইসাইড নোট মিলেছে। তাতে এই ছাত্রের মর্মান্তিক স্বীকারোক্তি- ‘‘জয়েন্ট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। দুঃখিত, আমার পক্ষে এই পরীক্ষায় শীর্ষে থাকা সম্ভব নয়।’’
KOTA SUICIDE NOTE
আমি পারব না, দুঃখিত: কোটায় ছাত্রের দেহের পাশে ‘সুইসাইড নোট’
×
Comments :0