এসএফআই নেতা অভিজিৎ হালদার বলেন, ‘‘ছাত্র ছাত্রীদের থেকেই আমরা খবর পাই যে স্কুলের পক্ষ থেকে তাদের কাছ থেকে বাড়তি টাকা নেওয়া হচ্ছে। সেখানে গিয়ে হেডমাস্টারের সাথে কথা হয়। স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতিও ছিলেন। কেন বাড়তি টাকা নেওয়া হচ্ছে তার কোন উত্তর তারা দিতে পারেননি। তবে ছাত্র ছাত্রীদের চাপে বাধ্য হয়েছে ফি কমাতে।’’
ছাত্র ছাত্রীদের অভিযোগ বছরের শুরুতে ডেভেলপমেন্ট ফি’র নাম করে ৮০০ টাকা নেওয়া হয়েছে তাদের থেকে। এসএফআইয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে এই বিষয় স্কুলের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা বলেন স্কুলের উন্নয়নের কাজে সেই টাকা ব্যায় করা হয়েছে। এদিন এসএফআইয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সেই টাকার হিসাবে অভিভাবকদের ডেকে দিতে হবে স্কুল কর্তৃপক্ষকে যদি কোন হিসাব তারা না দেয় তবে তারা আন্দোলনের পথে নামবে।
উল্লেখ্য দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন জায়গায় বাল্য বিবাহের ঘটনা সামনে এসেছে। যেই স্কুলের বিরুদ্ধে পড়ুয়াদের থেকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সেই স্কুলেও বাল্য বিবাহের ঘটনা ঘটেছে। কেন বাল্য বিবাহ হচ্ছে সেই নিয়েও স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চায় এসএফআই নেতৃত্ব।
Comments :0