Boeing Fuel Switch

বোয়িংয়ের সব বিমানের ইঞ্জিনে জ্বালানি সরবরাহ সুইচ পরীক্ষার নির্দেশ

জাতীয়

সব বোয়িং বিমানের ফুয়েল কন্ট্রোল সুইচ পরীক্ষার নির্দেশ দিল ডিজিসিএ। ২১ জুলাইয়ের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের মতো বিমান সংস্থাগুলিকে। 
গত জুনে আমেদাবাদে মর্মান্তিক দুর্গটনায় ভেঙে পড়ে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিমান।
বিমান নির্মাতা সংস্থা বোয়িং ৭৮৭ বিমানের ফুয়েল কন্ট্রোল সুইচের কার্যকারিতা খতিয়ে দেখছে বিশ্বের সব বিমান পরিষেবা সংস্থা। ভারতের বিমান পরিষেবা ক্ষেত্রের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (ডিজিসিএ) এবার সেই নির্দেশ দিয়েছে দেশের সব বিমান পরিষেবা সংস্থাকে।
আমেদাবাদের দুর্ঘটনায় বিমান ভেঙে পড়ে ওড়ার কিছুক্ষণের মধ্যে। ব্ল্যাক বক্স পরীক্ষা করে জানানো হয়েছে যে এক পাইলট অপরজনকে জিজ্ঞাসা করেন ইঞ্জিনে জ্বালানি সরবরাহ সুইচ বা ফুয়েল কন্ট্রোল সুইচ বন্ধ করেছেন কিনা। জবাবে অপরজনকে বলতে শোনা গিয়েছে যে তিনি সুইচ বন্ধ করেননি। রিপোর্টে বলা হয়েছে দু’টি ইঞ্জিনেই জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ওড়ার কয়েক সেকেন্ড পরই। 
দুর্ঘটনার প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট দিয়েছে এয়ারক্র্যাফট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো। তবে রিপোর্টে যান্ত্রিক ত্রুটিকে দায়ী করা হয়নি সরাসরি। যে কারণে ক্ষোভ জানিয়েছে ইন্ডিয়ান কমার্শিয়াল পাইলটস অ্যাসোসিয়েশন বলেছে যে রিপোর্টে পাইলটদের দায়ী করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাত্রী ভরা বিমানে সুইচ বন্ধ করে আত্মঘাতী হওয়ার মতো সিদ্ধান্ত কোনও পাইলট নিতে পারেন না।

Comments :0

Login to leave a comment