বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপ থেকে অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। সুন্দরবনের সাগরদ্বীপ ও বাংলাদেশের খেপুপাড়ার মধ্যে দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের স্থলভাগে ঢুকবে এই নিম্নচাপটি। নিম্নচাপটি কোনও ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়নি, তাই নিম্নচাপ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। উত্তরবঙ্গ দিয়ে বর্ষা প্রবেশ করে গেছে রাজ্যে।
৩০ ও ৩১ মে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকছে দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, নদীয়া ও মুর্শিদাবাদে। বৃষ্টিপাতের সাথে থাকবে ঝড়ো হওয়ার দাপট। ঘন্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার, কখনও ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে বইবে হাওয়া। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও বৃষ্টিপাত হবে।
উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকছে। ১ জুন পর্যন্ত হবে বৃষ্টি। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কলিঙপঙ, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার এই পাঁচ জেলায় কমলা সর্তকতা জারি করা হয়েছে। ৭ সেন্টিমিটার থেকে ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস।
মৎস্যজীবীদের ৩১ মে পর্যন্ত মাছ ধরতে যাওয়ার জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। উপকূলবর্তী এলাকা গুলিতে পর্যটকদের সমুদ্রে নামতে নিষেধ করা হয়েছে।
Comments :0