বুকে যন্ত্রণা নিয়ে চন্দননগর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ফেলু বারিক(৬২)। হাসপাতালের গাফিলতিতে তাঁর মৃত্যুর অভিযোগ তুলে হুলুস্থুল চন্দননগর হাসপাতালে। যার জন্য চিকিৎসককে মারতে উদ্যত হলেন মৃতের বাড়ির লোকজন। সুপার বললেন তদন্ত হবে।
বুধবার দুপুরে চন্দননগর হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ফেলু বারিককে। তাঁর বুকে যন্ত্রণা হচ্ছিল। কিছু ওষুধ দেওয়া হয় তাঁকে। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে হঠাৎই তাঁর অবস্থার অবনতি হয়। নার্স কর্তব্যরত চিকিৎসককে ডাকলেও তিনি আসেননি বলে অভিযোগ। রোগির মৃত্যুতে উত্তেজনা ছড়ায়। হাসপাতালে আসে পুলিশ। পুলিশের সামনেই তর্কে জরিয়ে পরেন চিকিৎসক ও বৃদ্ধের বাড়ির লোকজন। চিকিৎসককে মারতে উদ্যত হলে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়। শুক্রবার হাসপাতাল সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ জানান মৃতের পরিবার। বৃদ্ধের মেয়ে দেবীকা সাহা অভিযোগ করে বলেন, বাবাকে হাসপাতালে ভর্তি করার পর ডাক্তার দেখেনি। যখন অবস্থা খারাপ হয়ে যায় তখন ডাকলেও পাওয়া যায়নি। হাসপাতাল সুপার ধ্যানব্রত মন্ডল বলেন, ঘটনা শোনার পরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছি। বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে।
Comments :0