রাজ্য সরকারি কর্মচারি ও শিক্ষকদের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা দ্রুততার সাথে মিটিয়ে দেওয়া, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ১৮ মাসের বকেয়া ডিএ অবিলম্বে পরিশোধ করা, কেন্দ্রের নয়া পেনশন ব্যবস্থা অবিলম্বে বাতিল করার মত রাজ্য ও কেন্দ্রীশ দাবির পাশাপাশি উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থা বেসরকারিকরণ করার প্রক্রিয়া বন্ধ করা, কর্মসংস্থানের স্বার্থে কোচবিহার চকচকা শিল্প বিকাশ কেন্দ্রে রুগ্ন শিল্প পুনরুজ্জীবন ও নতুন শিল্প স্থাপনের মতো স্থানীয় দাবি সহ সমস্ত শূন্য পদে স্বচ্ছ পদ্ধতিতে স্থায়ী নিয়োগ, অনিয়মিত এবং অস্থায়ী কর্মচারী এবং শিক্ষকদের নিয়মিতকরণ এবং নিয়মিতকরণ সাপেক্ষে সমকাজে সমবেতনের দাবি ছাড়াও বিভিন্ন দাবিকে সামনে রেখে ১৭ফেব্রুয়ারি কোচবিহার শহরের সমিতি রোডের পার্শ্ববর্তী ব্রাহ্ম মন্দির কমপ্লেক্স সংলগ্ন এলাকায় বেলা ২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪ টা পর্যন্ত অবস্থান বিক্ষোভ ও মিছিল করে কোচবিহার জেলা শাসককে ডেপুটেশন দেবে ১২জুলাই কমিটি। বুধবার কোচবিহার প্রেস ক্লাবে এক সাংবাদিক বৈঠকে একথা জানালেন সংগঠনের কোচবিহার জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক দেবাশীষ রায় ও আশিস গোস্বামী।
১২ই জুলাই কমিটির ডাকে সাড়া দিয়েছেন রাজ্য ও কেন্দ্রের অধীনে থাকা শ্রমিক কর্মচারীরাও। ১৭ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় বিধানসভা অভিযানের পাশাপাশি রাজ্যপালের কাছে ডেপুটেশন দেবেন এই সংকটাপন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রের সরকারের অধীনস্থ শ্রমিক কর্মচারীরা। একইভাবে এই দিনই রাজ্যের বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি কোচবিহার জেলাতেও বিক্ষোভ অবস্থান এবং জেলা শাসককে ডেপুটেশন দেবে ১২ই জুলাই কমিটির বলে এদিন জানান নেতৃত্বরা। এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কর্মচারী আন্দোলনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
Comments :0