কোষাগারীয় ঘাটতি সীমার প্রায় ৬০ শতাংশে পৌঁছেছে প্রথম আট মাসেই। ২০২২’র এপ্রিল থেকে ডিসেম্বরে কেন্দ্রের কোষাগারীয় ঘাটতির অঙ্ক ৯.৯৩ লক্ষ কোটি টাকা।
সরকারের মোট আয় এবং ব্যয়ের মধ্যে ফারাকের হিসেব করে কোষাগারীয় ঘাটতির হিসেব করা হয়।
কম্পট্রোলার জেনারেল অব অ্যাকাউন্টসের তথ্য বেরিয়েছে মঙ্গলবার। দেখানো হয়েছে, পুরো অর্থবর্ষের জন্য কেন্দ্র যে সীমা ঠিক করেছিল তার ৫৯.৮ শতাংশ ঘাটতি ডিসেম্বরের মধ্যেই পূরণ হয়ে গিয়েছে।
নিট কর আয়ের ৮০ শতাংশ কোষাগারে চলেছে এই পর্বেই। কর এবং করের বাইরে সরকারি আয়ের মোট লক্ষ্যমাত্রারও ৮০.৩ শতাংশ অর্জিত।
গত মে’তে পেট্রোল, ডিজেলে কর খানিক কমিয়েছে কেন্দ্র। কিন্তু তারপরও করের হার যথেষ্ট চড়া। জিএসটি সব ক্ষেত্রে বসিয়ে আদায় হয়েছে। গ্যাস, কেরোসিনের দামও চড়া হারে বাড়ানো হয়েছে। আয়ের বড় কারণ আমজনতার থেকে এই আদায়।
মূলধনী ব্যয় এই পর্বে ৪.৯ লক্ষ কোটি টাকা। গতবার এই পর্বে মূলধনী ব্যয়, যা থেকে পরিকাঠামোয় বিনিয়োগ বোঝা যায়, ছিল ৩.৯ লক্ষ কোটি টাকা।
Comments :0