গঙ্গায় তলিয়ে গেলো এক ছাত্র। মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে উলুবেড়িয়া থানার বৈকন্ঠপুর শ্মশানের কাছে গঙ্গায়।
এদিনই কালনায় ট্রাক্টরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে নিহত হন দাদু ও নাতনি। তাঁদের বাড়ি নদীয়ার রানাঘাটে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তলিয়ে যাওয়া ছাত্রের নাম মহম্মদ নিজামুদ্দিন। বাড়ি হাওড়ার পিলখানায়। হাওড়া হাট হাই স্কুলের ৬ ছাত্র মিলে এদিন বৈকন্ঠপুর শ্মশানের কাছে আসে। তারপর গঙ্গায় স্নান করতে নামে। তখনই তলিয়ে যায় অষ্টম শ্রেণির ছাত্র মহম্মদ নিজামুদ্দিন।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। অন্যান্য বন্ধুদের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য থানায় নিয়ে যায়। তলিয়ে যাওয়া ছাত্রের খোঁজে তল্লাশি চলছে।
সড়ক দুর্ঘটনাটি হয় মঙ্গলবার বেলা এগারোটা নাগাদ। মৃত্যু হয় দাদু সুকুমার ঘোষ (৬২) ও নাতনি শ্রেয়ার (১৪)। সুকুমার ঘোষের বাড়ি নদীয়া জেলার রানাঘাট থানার সরকারপুর নপাড়া গ্রামে। মঙ্গলবার বেলা ১১টা নাগাদ পূর্ব বর্ধমানের কালনা থানার অন্তর্গত পিন্ডিরা গ্রাম পঞ্চায়েতের কানিবামনি গ্রামে তাঁদের স্কুটারের সঙ্গে ট্রাক্টরের ধাক্কা লাগে।
মৃত সুকুমার ঘোষ তাঁর নাতনির স্কুটারের পিছনে বসে পাথরঘাটা গ্রামে মেয়ের বাড়ি যাচ্ছিলেন। মাঝপথে একটি ইট বোঝাই ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়।
Comments :0