অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার দেখানো হচ্ছে বাড়ছে লাফিয়ে। অথচ বাড়ছে না কর্মসংস্থানের হার। না বাড়ছে মজুরি। রোজগার খেয়ে নিচ্ছে মূল্যবৃদ্ধি। জ্বালানির দাম মারাত্মক।
সীতারামন বললেন, গত দশ বছরে ভারতবাসীর আশা আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে কেন্দ্রের নীতীর কারণে। ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’ নীতিতে বেড়ে কাজের সুযোগ। তথ্য তা বলছে না। সীতারামন বলছেন, ‘‘উন্নয়নের সুফল আমজনতার কাছে পৌঁছাচ্ছে।’’
পাঁচ বছরে কোনও সুরাহা দেখাতে পারেননি অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। অন্তর্বর্তী বাজেটের ঠিক আগে বড় অংশের আগ্রহ মূল্যবৃদ্ধি এবং বেকারি নিয়েই।
পাঁচ বছর আগে হয়েছিল রেলের পরীক্ষা। এখনও নিয়োগ সম্পূর্ণ হয়নি। সরকারি কর্মসংস্থানের হিসেবে কর্মরত বলা হয়েছে নিজেদের বাড়ির কাজে যুক্ত মহিলাদেরও। যে কাজের বেতন বা মজুরি মেলে না!
জ্বালানির দামবৃদ্ধিই বড় কারণ মূল্যবৃদ্ধির। গত কয়েকমাসে খাদ্যদ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির হার প্রায় ১০ শতাংশের কাছে। অথচ ফসলের দাম পাচ্ছেন না কৃষকরা। এর মধ্যেই দেশজুড়ে আন্দোলনে নেমেছেন কৃষকরা। বাজেটে কৃষকদের প্রশ্নে কী বলা হবে তা নিয়েও রয়েছে আগ্রহ।
এই বাজেট পূর্ণাঙ্গ নয়। সামনেই লোকসভা ভোট। নতুন সরকার গঠন পর্যন্ত সরকারি আয়-ব্যয়ের সংস্থানই কেবল হওয়ার কথা অন্তর্বর্তী বাজেটে।
Comments :0