লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে লাফ দিয়ে সংসদের মধ্যে প্রবেশ করে জুতোর ভিতর থেকে স্মোক বোম্ব ব্যবহার করে গোটা হলজুড়ে ঝাঁঝালো হলুদ ধোঁয়া ছড়িয়ে দএওবার ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তারের একদিন পর, রাজ্যসভার একজন সহ ১৪ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। অথচ যেই সাংসদের পাশের মাধ্যমে দুর্বৃত্তরা লোকসভায় ঢুকল তার বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ কেন নেওয়া হয়নি। নিরাপত্তা লঙ্ঘনের বিষয়ে সরকারের কাছ থেকে বিবৃতি দাবি করে দুপুর ২টো পর্যন্ত বেশ কয়েকটি অধিবেশন মুলতবি করতে বাধ্য করে বিরোধীরা।এদিকে, সংসদের নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত ললিত মোহন ঝাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং পুলিশ জানিয়েছে যে তারা ইউএপিএ অধীনে চার অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ দায়ের করেছে। এই ঘটনায় দিল্লি পুলিশের আট কর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এই পরস্থিতিতে সাসপেন্ডেড সাংসদদের পাশে এসে দাঁড়ালেন সোনিয়া গান্ধী। তিনি জানান, শাসকদলের এই পদ্ধতি নতুন কিছু নয়। বিরোধী কন্ঠস্বর রোধ করতে আগেও এই পদক্ষেপ নিয়েছে তারা।
Comments :0