শুক্রবার সকালে দিল্লির একিউআই ছিল ৪০৭, যা কোন ভাবে স্বাভাবিক নয়। বৃষ্টিপাত হলেও একাধিক জায়গায় বায়ু দুষণের হার খু খারাপ।
দিল্লির কেজরিওবাল সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময় নজরদারি চালানো হচ্ছে যে দুষণ বিধি সঠিক ভাবে মেনে চলা হচ্ছে কি না। তবে পরিবেশবিদরা মনে করছেন হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির কারণে পরিস্থিতি কোন ভাবে স্বাভাবিক হবে না। দুষণ কমানোর জন্য প্রয়োজন ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টির। দিল্লির আপ সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে সরকারের পক্ষ থেকে কৃত্তিম বৃষ্টির খরচ বহন করা হবে।
উল্লেখ্য মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারকে নির্দেশ দেওয়া হয় দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, পাজ্ঞাব সহ কয়েকটি রাজ্যের সাথে আলোচনায় বসে শস্যের গোড়া পোড়ানো বন্ধ করার জন্য। মঙ্গলবার পাঞ্জাব সরকার আইনজীবীর উদ্দেশ্যে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি শুধানশু ধুলাই এবং বিচারপতি এসকে কৌল বলেন, ‘‘আমরা চাই শস্যের গোড়া পোড়ানো বন্ধ হোক। কি ভাবে বন্ধ করতে হবে তা আমাদের জানা নেই। কিন্তু দ্রুততার সাথে এই কাজ সরকারকে বন্ধ করতে হবে।’’ দিল্লি সরকারের সমালচনা করে দুই বিচারপতি বলেন, ‘‘দিল্লিতে এমন অনেক বাস প্রতিদিন রাস্তায় নামে যার ফলে ব্যাপক দুষণ ছড়ায়। সরকারকে এই সব নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।’’
Comments :0