হুগলি জেলার দীপ্তজিৎ ঘোষ মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধাতালিকায় পঞ্চম স্থান অধিকার করেছে। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। হুগলির খন্যানের ইটাচুনা মাখালডি গ্রামে বাড়ি দীপ্তজিতের। বাবা তরুন কুমার ঘোষ গৃহ শিক্ষক তার সাথে চাষের কাজও করেন। মা দিপালী ঘোষ গৃহ শিক্ষকতা করেন। স্কুলে বরাবরই মেধাবী দীপ্তজিৎ প্রথম হত। পরিবারের কথায় ছেলে মাধ্যমিকে ভালো ফল করবে আশা ছিল। বড় হয়ে চিকিৎসক হতে চায় দীপ্তজিৎ।
তার মা জানান, ‘ছেলে ভালো ফল করেছে খুব ভালো লাগছে। দীপ্ত বরাবরই পড়াশোনার ব্যাপারে সিরিয়াস। কখনও পড়তে বস বলতে হয়নি। নিজে নিজেই পড়তো।’
পাশাপাশি মাধ্যমিকে পঞ্চম স্থান অধিকার করে পরিবার তথা স্কুলের নাম উজ্জ্বল করল আরামবাগের গৌরহাটি ইন্সটিটিউশনের সিঞ্চন নন্দী। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। ভবিষ্যতে তার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ইচ্ছা। অংক ও পদার্থ বিদ্যা তার প্রিয় বিষয়। পড়াশোনার পাশাপাশি সে ক্রিকেট খেলতে ভালো বাসে। সিঞ্চন ও তার দিদি জমজ। সেও মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬২৮। ছেলের এই ফলাফলে তার বাবা নির্মল কুমার নন্দী ও মা মুনমুন নন্দী খুবই খুশি।
এছাড়াও পঞ্চম স্থান অধিকার করেছেন চৌধুরী মোহাম্মদ আফিস। কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র।
জেলায় নবম স্থান অধিকার করেছেন দুই জন তানাজ সুলতানা। জাঙ্গিপাড়া বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী ও অয়ন নাগ কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র।
দশম স্থান অধিকারকারী অয়ন্তিকা সামন্ত, চিলাডাঙ্গি রবীন্দ্র বিদ্যাবিথীর ছাত্রী।
Comments :0