এদিন মামলার শুনানিতে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু এবং বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিসন বেঞ্চের জানিয়ে দিয়েছে যে আদালত এখনই এই তদন্তে হস্তক্ষেপ করবে না। রাজ্যের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছিল সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ দেওয়ার জন্য কিন্তু এদিন হাই কোর্ট তা বাতিল করে দিয়েছে।
উল্লেখ্য, স্কুলে নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে তৃণমূল ঘনিষ্ঠ অয়ন শীল গ্রেপ্তার হওয়ার পর রাজ্যের বিভিন্ন পৌরসভায় নিয়োগ দুর্নীতির বিষয়টি সামনে আসে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে মামলা বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে ওঠে। সেখানে বহাল থাকে রায়। এবার দেখার ডিভিসন বেঞ্চে ধাক্কা খাওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য যায় কিনা।
তবে এই প্রথম নয়, যে কোন তদন্তের ক্ষেত্রে রাজ্যের পক্ষ থেকে স্থগিতাদেশ চেয়ে আদালতের হতে দেখা গিয়েছে। অথচ মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে গোটা মন্ত্রীসভা দাবি করে এসেছে যে তারা কোন তদন্তে ভয় পায় না। এখানেই প্রশ্ন উঠছে সরকার যদি ভয় না পায় তবে কোষাগারের টাকা খরচ করে বার বার তদন্ত এড়াতে মামলা কেন করছে তারা।
Comments :0