WEATHER

স্থলভাগে প্রবেশ 'মন্থা', প্রভাব পড়বে পশ্চিমবঙ্গেও

জাতীয় রাজ্য

ঘূর্ণিঝড় 'মন্থা' উত্তর-উত্তর-পশ্চিম দিয়ে স্থলভাগে প্রবেশ করেছে। প্রবেশের পর এটি অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে বলে জানিয়েছিল মৌসম ভবন। অন্ধ্রপ্রদেশের মাছলিপত্তনম, কলিঙ্গপত্তনম এবং কাকিনারা উপকূলে ল্যান্ডফল করছে। এই সময় ঘূর্ণিঝড়টির সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল  ৯০-১১০ কিমি প্রতি ঘন্টা।
ঘূর্ণিঝড়ের ফলে অন্ধপ্রদেশে বিভিন্ন অঞ্চলে মঙ্গলবার সকাল থেকেই ভারী বৃষ্টি চলছে। অন্ধ্রপ্রদেশের সরকারের তরফে উপকূলবর্তী ৩৩৮টি এলাকায় এবং ৩৭৭৮ গুলি গ্রামে ভারী বৃষ্টির জন্য বিশেষ নজরদারি করা হচ্ছে। এছাড়া, অন্ধ্রের ২২টি জেলায় ২১৭৪ গুলি ত্রাণকেন্দ্র খোলা হয়েছে। এখনও অবধি পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিশাখাপট্টনমেই সবথেকে বেশি বৃষ্টি হয়েছে।

মঙ্গলবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুর সহ উপকূলের জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অফিস। এছাড়াও, উওর  ২৪ পরগনা, হাওড়া , হুগলি, কলকাতা, পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম সহ দক্ষিণের জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি আগামী কয়েকদিন দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে হলুদ সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর।
ঘূর্ণিঝড়ের অভিমুখ হিমালয়ের পার্বত্য অঞ্চলের দিকে থাকায় ৩১ তারিখ থেকে উত্তরের পাঁচ জেলাতে অর্থাৎ দার্জিলিঙে, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার , আলিপুরদুয়ার ও কালিম্পঙে আবহাওয়া দপ্তরের তরফে কমলা সতর্কতা জারি 

Comments :0

Login to leave a comment