নির্বাচন ঘোষণার পরও প্রশাসন এবং আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব কেন নিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তারির পরিপ্রেক্ষিতে কমিশনেই এই প্রশ্ন তুলেছে ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চ।
নির্বাচন ঘোষণার পর এবং নির্বাচনী আচরণ বিধি কার্যকর হওয়ার পর যেভাবে ইডি মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার করেছে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে ‘ইন্ডিয়া’।
সিপিআই(এম) সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেছেন, ‘‘অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচনের প্রাথমিক শর্ত সব দলের সমান সুযোগ। সরকারে আসীন দলকে বাড়তি সুযোগ না দেওয়া। কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে ব্যবহার করে বিরোধী নেতাদের গ্রেপ্তার চলতে থাকলে সমান সুযোগের শর্ত ভাঙা হয়।
ইয়েচুরি বলেন, ‘‘কমিশনকেই নিশ্চিত করতে হবে যাতে কেন্দ্রীয় এজেন্সির অপব্যবহার না হয়। বিরোধী নেতাদের বিপক্ষে এজেন্সিকে ব্যবহার করলে গণতন্ত্রের মর্মবস্তুকেই ধ্বংস করা হয়।’’
ইয়েচুরির পাশাপাশি আইনজীবী এবং কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিঙভি, দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক কেসি বেণুগোপাল, আপ নেতা সন্দীপ পাঠক, এনসিপি শারদ পাওয়ার গোষ্ঠীর জিতেন্দ্র আওহাদের মতো বিরোধী নেতারা এদিন যান নির্বাচন কমিশনের কাছে।
কমিশনে তাঁরা বলেছেন, বিভিন্ন গোয়েন্দা এবং তদন্ত এজেন্সির মাথা নির্বাচনে সময়কালে পরিবর্তন করতে হবে। এই সংস্থাগুলির নিরপেক্ষতা না হলে প্রশ্নের মুখে পড়বে।
EC INDIA
কেন্দ্রীয় এজেন্সি এখনও সরকারের নিয়ন্ত্রণে কেন, কমিশনে প্রশ্ন ‘ইন্ডিয়া’-র
×
Comments :0