শুধু কিউবা নয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চিকিৎসা বিঞ্জানের উন্নতির জন্য কাজ করেন আলেইদা। তিনি বলেন, নিজেদের পেশায় দক্ষ হতে হবে। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে আমরা যাতে একটা ভালো সমাজ উপহার দিয়ে যেতে পারি তার জন্য কাজ করতে হবে। তাই সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন বিভাজন বাদ দিয়ে পুরুষ মহিলা একসাথে কাজ করতে হবে। এদিন বক্তব্যে আলেইদার বক্তব্যে উঠে আসে তাঁর বাবা চে গুয়েভারার প্রসঙ্গ। আলেইদা বলেন, ‘আমার বাবাকে বলিভিয়ার জঙ্গলে মারা হয়। কিন্তু আমি এখনও তাকে অনুভব করি। আমার বাবার উল্লেখ পাই আর্জেন্টিনা কিউবায়। আমার দেশের জনগন বাবাকে ভোলেনি। চে চলে গিয়েছে, চে’র চত্রে ছায়ায় বড় হয়েছি। তাঁকে ধ্বংস করা যাবে না। চে’র আর্দশে বড় হয়েছি। একজন চে চলে গিয়েছে হাজার হাজার লাখ লাখ চে তৈরি হয়েছে পৃথিবী জুড়ে।’ গান শোনায় আলেইদা।
কলকাতায় আসার আগে আলেইদা কেরালা, তামিলনাড়ু, বেঙ্গালুরুতে গিয়েছিলেন। সেই সব অভিজ্ঞতা তুলে ধরে আলেইদা বলেন, কলকাতায় এবং ভারতে এসে তিনি যেই ভালোবাসা পেয়েছেন তাতে তিনি আপ্লুত। ২০ বছর আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে তাঁর আসার কথাও তিনি বলেন।
Comments :0