সারা ভারত খেতমজুর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক বি ভেঙ্কট বলেছেন, “ডবল ইঞ্জিন তিন রকমের। আদানি, আম্বানি, মোদী, শাহ, কর্পোরেটহিন্দুত্ব। আর শ্রমিক, কৃষক, খেতমজুর যারা উৎপাদন করে, যাদের জন্য বাজেটে বরাদ্দ কেড়ে নেওয়া হয়, তারাই প্রতিরোধের ট্রিপল ইঞ্জিন।”
সারা ভারত কৃষকসভার সাধারণ সম্পাদক বিজু কৃষ্ণণ বলেছেন, "জমি অধিগ্রহণের আইন বদলাতে অর্ডিন্যান্স এনেছিল এই সরকার। লড়াইয়ের তাকতে অর্ডিন্যান্স ফেরাতে হয়েছে। তিন কৃষি আইন বাতিল করতে হয়েছে। দিল্লিতে সালভর চলেছে লড়াই। সাড়ে সাতশো কৃষক শহীদ হয়েছেন। ছাপ্পান্ন ইঞ্চির প্রধানমন্ত্রীকে ঝুঁকতে হয়েছে। চালু হয়নি চার শ্রম কোড।"
উত্তর ভারতে অসময়ে বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টিতে খেত বরবাদ হয়েছো। তবু এসেছেন কৃষক, খেতমজুররা। মণিপুর থেকেও মেহনতী এসেছেন সমাবেশে। তাঁদের অভিবাদন জানিয়েছে সমাবেশ।
কৃষ্ণাণ বলেন, “১ লক্ষ কৃষক এবং খেতমজুরকে আত্মঘাতী হতে হয়েছে নরেন্দ্র মোদীর শাসনে। আড়াই লক্ষ শ্রমিক আত্মঘাতী হয়েছেন। একজোটে প্রতিবাদ হলেই বিভাজনের কৌশল নিয়েছে বিজেপি। তবে বারবার তাকে পরাজিত করা হয়েছে। লোকসভা ভোটেও ওই কৌশলকো পরাজিত করতে হবে।”
ভেঙ্কট বলেছেন, "আমরা মেহনতীরাই উৎপাদন করি। আর বাজেটে আমাদের বরাদ্দ থাকে না। খাদ্য ভরতুকি ৯০ হাজার কোটি টাকা কমেছে। মনরোগায় বরাদ্দ ৪ শতাংশ থেকো কমিয়ে ১.৩ শতাংশ করা হয়েছে। কাজ নেই, শিক্ষা নেই, স্বাস্থ্যের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। শ্রমজীবীর স্বার্থেই এই সরকারকে হটাতে হবে।"
Comments :0