৪৪ পাতার চার্জশিটে বেআইনি ভাবে দখল করা ৮.৮৬ একর জমি সংক্রান্ত একাধিক বিষয় উল্লেখ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ইডির দাবি ওই জমির মালিক হেমন্ত।
ইডির দাবি ভানুপ্রতাদ নামে এক ব্যাক্তি সরকারি জমির দলিল এবং কাগজ গুলো নিয়ে জালিয়াতি করতেন। একাধিক সরকারি কর্মী তাকে এই কাজে সাহায্য করতেন বলে দাবি ইডির।
কেন্দ্রীয় তদন্তকারি সংস্থার দাবি হেমন্ত সোরেন তাদের তদন্তে সহযোগীতা করছেন না। একাধিক প্রশ্ন নাকি তিনি এড়িয়ে যাচ্ছেন।
গত ৩১ জানুয়ারি হেমন্তকে গ্রেপ্তার করে ইডি। গ্রেপ্তারির আগে মুখ্যমন্ত্রীত্ব থেকে ইস্তফা দেন তিনি।
Comments :0