মেডিক্যাল জয়েন্টে অল ইন্ডিয়া র্যা ঙ্ক হয়েছিল ৪৪৫৯৭৩। কিন্তু ছাত্রীর আনা অ্যালটমেন্ট কার্ডে সংখ্যা ছিল ৪৪৫৭৩। মাঝখান থেকে ‘৯’ সংখ্যাটি উধাও। ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার কল্যাণী কলেজ অফ মেডিসিন এন্ড জে এন এম হাসপাতালে। সোমবার কল্যানীর ও মেডিক্যাল কলেজ কাউন্সেলিংয়ে আসেন কল্যাণীর আনন্দনগরের বাসিন্দা শ্রেয়া হালদার। কিন্তু তার অ্যলটমেন্ট কার্ড দেখে সন্দেহ হয় কর্তৃপক্ষের।
কলেজের আধিকারিকরা জয়েন্টের র্যারঙ্ক কার্ডে থাকা কিউআর কোড স্ক্যান করে দেখেন ছাত্রীর র্যা ঙ্ক ৪৪৫৯৭৩। অ্যালটমেন্ট কার্ডে সেই ৯টিকে এডিট করে তুলে নেওয়া হয়েছে। তারপর আরও ভালো করে দেখেন যে ছাত্রীর অ্যালটমেন্ট কার্ডে তারিখ ও কলেজের ঠিকানা দেওয়া হয়েছে। বাস্তবে এই দুটো জিনিসই দেওয়া থাকেনা। তারপর কলেজের পক্ষ থেকে পুরো বিষয়টি নিয়ে থনায় অভিযোগ করা হয়। রাতেই ওই ছাত্রীর বাড়িতে যায় পুলিশ। তাকে প্রাথমিক ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, তারপর কাগজপত্র গরমিল পেয়ে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার কল্যাণী আদালতে তাকে পেশ করা হয়েছে। ছাত্রীর পরিবারের তরফে কিছু জানান হয়নি।
Comments :0