[ad}
সোমবার বিকালের কালবৈশাখী ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেল মালবাজার শহর সহ আশেপাশের এলাকা। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে সন্ধ্যায় নেমে এল আধার। শহরের প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে পাওয়া গিয়েছে ক্ষয়ক্ষতির খবর। পৌরসভার কাউন্সিলর ও কর্মীরা রাস্তায় নেমে ক্ষয়ক্ষতির পরিসংখ্যান নিচ্ছেন। বিদ্যুৎ কর্মী, পুলিশ কর্মী, দমকল কর্মীরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কাজে নেমেছেন।
[ad}
এদিন বিকাল ৫ টা নাদাগ পৌরসভায় বৈঠক চলছে। সেই সময় আচমকাই দমকা হাওয়া বইতে থাকে। ধেয়ে আসে বৃষ্টি। প্রায় ২০ মিনিটের ঝড়ে শিমুল গাছের ডাল ভেঙে পড়ে দমকল স্টেশনের দেওয়ালে। ভেঙে যায় দেওয়াল। দমকল কর্মীরা গাছ কেটে যান চলাচল স্বাভাবিক করে। বিশাল আকারের গাছ ভেঙে অবরুদ্ধ হয়ে যায় জাতীয় সরক। সুভাষীনি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের দেওয়ালে ভেঙে পড়ে গাছের ডাল। ভেঙে পড়ে অসংখ্য সুপারি গাছ। ঝড়ের তান্ডবে বেশকিছু বাড়ির চাল উড়ে যায়। বহু জায়গায় বিদ্যুতের তার ছিড়ে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। বাজার রোড, বাঘাযতিন ক্লাবে গাছ পড়ে ক্ষতি হয়েছে। শুধু মালবাজার শহর নয়, আসেপাশের চা বাগান ও গ্রামাঞ্চলে ক্ষয়ক্ষতির খবর পাও রাত পর্যন্ত বিদ্যুৎ হীন অবস্থা চলে। প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে ক্ষয়ক্ষতির খবর আসতে থাকে। বিদ্যুৎ কর্মীরা অন্ধকারে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে তৎপর হয়ে কাজ করে চলেছেন। ঝড় থেমে যাওয়ার প্রায় আড়াই ঘন্টা পরেও বিদ্যুৎ দপ্তর বিদ্যুত লাইন চালু করতে পারেনি বলে খবর।
[ad}
Comments :0