RG KAR MURDER

এখনও জেরার মুখে বিরূপাক্ষ ও অভীক

রাজ্য কলকাতা

শনিবারের পর রবিবারও সিজিওতে তলব করা হয়েছে বিরূপাক্ষ বিশ্বাস এবং অভীক দে কে। টালা থানার এসআইকেও তলব করেছে সিবিআই। এছাড়াও জুনিয়র চিকিৎসক সৌরভ পালকে শনিবারের পর রবিবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছে।

আরজি করের ঘটনায় সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। গ্রেফতার করা হয়েছে টালা থানার ওসি অভিজিৎ মন্ডলকেও। জানা গেছে বিরূপাক্ষ ও অভীক দুজনেই সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ। টালা থানার ওসি অভিজিৎ মন্ডলের বয়ানের সাথে ওই এসআইয়ের বয়ান মিলিয়ে দেখবেন তদন্তকারী অফিসাররা।


শনিবার সকাল ৯টা ৫০ মিনিট নাগাদ সিবিআইয়ের দফতর সিজিও কমপ্লেক্সে আসে বিরূপাক্ষ বিশ্বাস। প্রায় ১৫ ঘন্টা পর সিজি ও কমপ্লেস থেকে বের হয়। শুধু বিরূপাক্ষ নয় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের থ্রেট কালচার নাম জড়ানো অভীক দে কেও তলব করা হয়। সিবিআই সূত্রের খবর, তাঁদের মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হয়েছে। শনিবারের পর রবিবারও তাঁদের তলব করে সিবিআই। রবিবার সকাল ১১টা নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সে আসেন। এখনও পর্যন্ত সিবিআই দফতরেই আছেন তাঁরা।

প্রসঙ্গত, ঘটনার দিন সেমিনার রুমে বিরূপাক্ষ বিশ্বাস ও অভীক দে দুজনেই উপস্থিত ছিলেন। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের রেসিডেন্ট চিকিৎসক আরজি করে দেহ উদ্ধারের সময় কী করছিল তা নিয়েও নানান প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এই বিরূপাক্ষ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠতে শুরু করে। মূলত তাঁর মদতেই বিভিন্ন কলেজে থ্রেট কালচার চলতো। সেই অভিযোগের জেরেই রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর বিরূপাক্ষ বিশ্বাস ও এসএসকেএম হাসপাতালের পিজিটি অভীক দে কে সাসপেন্ড করে।
 

Comments :0

Login to leave a comment