দীর্ঘক্ষণ সিবিআই এর জেরার মুখে হুগলি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি। নিজাম প্যালেসে শিল্পা নন্দীকে জেরা করল সিবিআই।
তৃণমূলের যুব নেতা কুন্তল ঘোষ, শান্তনু ব্যানার্জিকে জেরার সূত্রেই শিল্পা নন্দীকে জেরায় ডেকে পাঠানো হয়।
রাজ্যজুড়ে তোলপাড় ফেলা নিয়োগ দুর্নীততে বিপুল দুর্নীতি বেরিয়ে পড়েছে। তৃণমূলের ওপর থেকে নিচ, সর্বত্র দুর্নীতির সংযোগ মিলেছে। টাকার বিনিময়ে পরীক্ষায় অযোগ্যদের চাকরি দেওয়া হয়েছে। বঞ্চিত যোগ্যরা। শিক্ষা মন্ত্রী কেবল নন, শিক্ষা প্রশাসকরা জেলে।
জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালের প্রাথমিকে নিয়োগ সংক্রান্ত নথি চেয়ে সিবিআই নিজাম প্যালেসের তলব করেছিল শিল্পা নন্দীকে।
জেরা থেকে ফিরে এসে শিল্পা জানান, ২০১৪ টেট সংক্রান্ত কিছু নথি জমা করতে বলা হয়েছিল। সিবিআই প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ডকে চিঠি করেছিলো। বোর্ড প্রাথমিক কাউন্সিল গুলিকে সেইমতো চিঠি দিয়ে জানায় প্রতিটা জেলাতে। সিবিআই অফিসে নির্দিষ্ট তারিখ এবং সময়মতো সেখানে পৌঁছে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই অনুযায়ী আজ আমি সেখানে ২০১৪ র টেট সংক্রান্ত কিছু নথি জমা করতে গিয়েছিলাম।
নন্দী বলেন, সিবিআই দপ্তরে আমি অবশ্যই যাব।
২০১৪ সালে সভাপতি ছিলেন নির্মলেন্দু অধিকারী।
এবিপিটিএ রাজ্য সভাপতি মোহন দাস পন্ডিত জানান, নিয়োগ দুর্নীতির মামলাতে সঠিক তদন্ত চাই। যারা চাকরি বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা অসৎ পথে উপার্জন করেছে তাদের অবিলম্বে শাস্তি দিতে হবে। এখনও মাথারা বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
Comments :0