তার বিরুদ্ধে জব কার্ডের টাকা লুঠ, জমি দখলের মতো অভিযোগ তুলেছেন গ্রামের মহিলারা। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে তাদেত ঘিরেও বিক্ষোভ দেখায় গ্রামবাসীরা।
অন্যদিকে ওই একই গ্রামের তৃণমূল নেতা হকধর আড়ির খড়ের গাদা আগুন ধরিয়ে দেয় উত্তেজিত জনতা। হলধরের দাবি তার সাথে ২০১৯ সালের পর থেকে কোন সম্পর্ক ছিল না তৃণমূলের। অজিত মাইতি আটক হওয়ার পর তার ওপর জোড় করে দায়িত্ব চাপিয়ে দিয়েছে দলীয় নেতৃত্ব।
উল্লেখ্য পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে রাজ্য জুড়ে নবজোয়ার যাত্রা করে অভিষেক ব্যানার্জি। দলের পক্ষ থেকে তিনি জানান যে মানুষ যাকে প্রার্থী হিসাবে চাইবে তাকে পঞ্চায়েতে প্রার্থী করবে তৃণমূল। সেই মতো ভোটও হয়। যদিও একাধিক জায়গায় লুঠ হয় নবজোয়ারের ব্যালট বক্স।
সন্দেশখালিতে যেই যেই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ প্রকাশ পাচ্ছে তাদের মধ্যে শাহজাহান, শঙ্কর ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। তাহলে এখানেই প্রশ্ন উঠছে যাদের বিরুদ্ধে মানুষের এতো ক্ষোভ, তাদের কি সত্যি প্রার্থী হিসাবে চেয়েছিলেন সন্দেশখালির মানুষ?
Comments :0