১২ ডিসেম্বর বিচারপতি সিনহা তৃণমূল সাংসদের সম্পত্তি বৃদ্ধি নিয়ে শুনানি চলাকালীন প্রশ্ন তোলেন। জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকার বিচারপতি সিন্হার দেহরক্ষী তুলে নিয়েছে।
ইডি-কেই ফের প্রশ্নে মুখে ফেলেছেন বিচারপতি অমৃতা সিন্হা। ইডি-কে প্রায় পাঁচ হাজার পাতার হলফনামা জমা করেছেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জি। বিচারপতিকে সেই হলফনামার বিষয়টি ইডি জানালে পরপর প্রশ্ন তোলেন অমৃতা সিন্হা। তিনি জানতে চান, ২০১৪ থেকে সম্পত্তি বেড়েছে। এত সম্পত্তির উৎস কী। এই সময়কালেই যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির মতো চাকরি নিলামের অভিযোগ উঠেছে, ইডি তা খতিয়ে দেখেছে কিনা, সেই প্রশ্নও তুলেছে বিচারপতি। ১৪ ডিসেম্বর ইডি বন্ধ খামে একটি রিপোর্ট দাখিলও করে বিচারপতির কাছে।
এর আগে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলির এজলাস থেকে মামলা সরানোর জন্যও আবেদন জানিয়েছিলেন অভিষেক। সুপ্রিম কোর্ট সেই আবেদনের ভিত্তিকে অনুরোধ জানায় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে। বিচারপতি বদলালেও দুর্নীতির দায় থেকে রেহাই পাচ্ছেন না তৃণমূলের শীর্ষনেতা। কেবল তাই নয়, হাইকোর্ট বারবার তদন্তে ঢিলেমির জন্য প্রশ্নের মুখে ফেলছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি ইডি এবং সিবিআই’কে। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির মতো গুরুতর অভিযোগে তদন্ত কেন এগচ্ছে না, আদালতই তুলছে সেই প্রশ্ন।
Comments :0