Brinda Karat

প্রথমে বাধা বৃন্দা কারাতদের, চাপে পড়ে গ্রামে ঢুকতে দিল পুলিশ

রাজ্য

গ্রামবাসীদের সাথে কথা বলছেন বৃন্দা কারাত

সন্দেশখালি যাওয়ার পথে ধামাখালিতে বাধার মুখে পড়তে হয় বৃন্দা কারাত সহ মহিলা সমিতির নেতৃত্বকে। পুলিশ বাধা দিলে বৃন্দা কারাত সহ মহিলা সমিতির প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে কারণ জানতে চাওয়া হয়। কোন কারন দেখাতে পারেনি প্রশাসন। দীর্ঘক্ষন ধরে চলতে থাকে বচসা। র‌্যাফ দিয়ে আটকানো চেষ্টাও করে পুলিশ। মহিলা নেতৃত্বের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় যে তারা গ্রামে যাবেন এবং গ্রামবাসীদের সাথে দেখা করে কথাও বলবেন। চাপে পড়ে ব্যারিকেড সড়িয়ে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ।

এদিন বৃন্দা কারাত মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যকে কটাক্ষ করে বলেন, ‘‘মহিলারা যখন বলছেন দিচ্ছেন তাদের সাথে কি হয়েছে তখন ঘরে বসে আপনি কি করে বলতে পারেন যে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। নিজের দলের লোককে বাঁচানোর জন্য আপনি ষড়যন্ত্রের কথা বলছেন, তাহলে পাল্টা একথাও আমরা বলতে পারি সত্যকে চাপা দিতে মহিলাদের কন্ঠ রোধ করতে আপনি চক্রান্ত করছেন।’’

পুলিশ দাবি করছে সন্দেশখালিতে এখন ‘শান্তি’ আছে। কিন্তু বাস্তব তা বলছে না। যেই মহিলারা শিবু, উত্তম, শাহজাহানদের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন, থানায় অভিযোগ জানিয়েছে রাতের অন্ধকারে তাদের বাড়ি গিয়েই হামলা করছে তৃণমূল এবং পুলিশের যৌথ বাহিনী। 

এদিন গ্রামে যান বৃন্দা কারাত সহ মহিলা সমিতির নেত্রী অঞ্জু কর, রেখা গোস্বামী, কনীনিকা ঘোষ বোস, জাহানারা খান সহ রাজ্য নেতৃত্ব।  

Comments :0

Login to leave a comment