যদিও উত্তরাখন্ড হাই কোর্ট মসজিদ এবং মাদ্রাসা ভাঙার কাজে স্থগিদাদেশের নির্দেশ দিয়েছে। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি এই বিষয় শুনানি রয়েছে হাই কোর্টে।
বৃহস্পতিবারের ঘটনাটিকে ইতিমধ্যে বিজেপির পক্ষ থেকে সাম্প্রদায়িক চেহারা দেওয়া কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামী বলেছেন যে যারা এই কাজ করেছে তারা সমাজ বিরোধী। তিনি যে কোন একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের দিকেই আঙুল তুলছেন তা বুঝতে কোন অসুবিধা হয়না। ইতিমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
গোটা দেশ জুড়েই লোকসভা ভোটের আগে সাম্প্রদায়িক বিভাজন তৈরি করার চেষ্টা করছে বিজেপি এবং আরএসএস। মসজিদ ভেঙে মন্দির তৈরি করার ঘৃণ্য রাজনীতি তারা ছড়াচ্ছে। ইতিমধ্যে মথুরা এবং কাশি নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন উন্মাদোনা। খোদ যোগী আদিত্যনাথ বিধানসভায় দাঁড়িয়ে মসজিদ ভাঙার কথা বলছেন পরক্ষ ভাবে।
Comments :0