মসজিদ কমিটির আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে বলেন, ‘‘বিচার আদালত সাতদিন সময় দিয়েছে তহখানায় পুজো করার জন্য। কিন্তু রাতের অন্ধকার প্রশাসনের পক্ষ থেকে লোহার গ্রিল কেটে পুজোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই ঘটনা থেকে স্পষ্ট, রাজ্য প্রশাসন পুজো করতে চায়া আদালতে আবেদন করেছে তাদের হয়ে কাজ করছে।’’
বুধবার বারাণসী জেলা আদালতের বিচারপতি এ কে বিশ্বেস ম্যাজিস্ট্রেটকে এক নির্দেশে জানিয়েছেন, একজন পুরোহিত ওই তহখানা বা ভূগর্ভস্থ স্থানে পুজো দেবেন। পুরোহিত কে হবেন সেটা স্থির করবে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্ট এবং আবেদনকারীরা। জ্ঞানবাপী মসজিদের দক্ষিণ দিকের এই তহখানায় থাকা মূর্তি পুজোর ব্যবস্থা সাত দিনের মধ্যে করার জন্য নির্দেশ দিয়েছে আদালত। উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত এখানে একটি পরিবারের পক্ষ থেকে পুজো দেওয়া হতো। বাবরি মসজিদ ভেঙে দেওয়ার পরে উদ্ভূত ভয়ঙ্কর সাম্প্রদায়িক উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে তৎকালীন মুলায়াম সিং সরকার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের থেকে জ্ঞানবাপী মসজিদকে ব্যারিকেড করে পৃথক করে। সেই সময় থেকে পুজো বন্ধ থাকে।
Comments :0