গণতন্ত্রের উৎসবে মায়ের সাথে ভোটের ডিউটিতে শামিল একরত্রি ছেলে। মাকে ছাড়া থাকে না একরত্তি ছেলে। তাই তিন বছরের ছেলেকে নিয়েই ভোটের কাজে মা। হুগলির দাদপুরের সাটিথান গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বাড়ি ইসমাতারা খাতুনের। তিনি বৈঁচীর পোটবা প্রাথমিক স্কুলের প্যারা টিচার।
তার ভোটের কাজ পরেছে ধনিয়াখালী বিধানসভা এলাকায়। চুঁচুড়ায় হুগলি মহসীন কলেজে ডিসিআরসি থেকে ইভিএম নিয়ে ভোট কর্মিরা নিজ নিজ বুথে রওনা দেন ভোটের আগের দিন। সেই কলেজ থেকে ধনিয়াখালীর ভোট কর্মিরাও ইভিএম সংগ্রহ করেন। রবিবার সেখানেই ছেলে সেখ সাহিলকে নিয়ে হাজির হন ইসমাতারা। তাকে রিজার্ভে রাখা হয়েছে ভোটের কাজে। তবে যেতে হবে ধনিয়াখালী।
ভোটের কাজে ছোটো ছেলেকে নিয়ে অসুবিধা হবে কিনা এ প্রশ্নে ইসমাতারা জানান, বাড়িতে ছেলেকে দেখার কেউ নেই। শ্বাশুড়ির বয়স হয়েছে তিনি অসুস্থ। স্বামী সেখ সামিম আখতার দুবাইতে থাকেন। পান্ডুয়ায় তার বাপের বাড়ি। ছেলে মাকে ছেড়ে থাকতে চায় না তাই ছোট্টো সাহিলকে নিয়েই ভোটের কাজে তিনি। তবে এই প্রথম নয় এর আগে গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনেও ভোটের কাজ করতে হয়েছিল তাঁকে। ছেলে তখন ছিল আরো ছোটো।
Polling Officer Hooghly
ছেলেকে নিয়েই ভোটের ডিউটিতে মা
×
Comments :0