গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালির ঘটনার পর থেকেই ফেরার শাহজাহান। কোথায় আছে সে কেউ জানে না। কিন্তু এই শাহজাহান আবার আইনজীবী মারফত আদালতের কাছে কখনও জানাচ্ছে যে সেই সন্দেশখালি মামলায় যুক্ত হতে চায়, আবার পরদিন সে জানাচ্ছে যে এখনই সে সেই মামলায় যুক্ত হতে চায় না। গত দুদিন তৃণমূল নেতা আদালতে বার্তা পাঠানোর মধ্যে দিয়ে স্পষ্ট যে সে আড়াল থেকে গোটা বিষয়ের ওপর নজর রাখছে।
এখনও পর্যন্ত রাজ্য পুলিশ এই ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে। প্রশাসনের যুক্তি তারা তৃণমূল নেতার বাড়ির বাইরে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগিয়েছে। উল্লেখ্য এই ঘটনাব প্রথমদিন থেকে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
কি করে মুহুর্তে মধ্যে বিপুল সংখ্যক লোক সেদিন বাড়ির বাইরে জড়ো হলো? শাহজাহান যদি সত্যি যোগাযোগ রাখে তাহলে কেন পুলিশ তাকে ধরতে পারছে না? ইডির বিরুদ্ধেই বা কেন জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করলো পুলিশ?
উল্টো দিকে ইডি যদি জানে শাহজাহান বাইরে থেকে যোগাযোগ রাখছে তাহলে তারাও বা কেন তাকে গ্রেপ্তার করছে না?
Comments :0