সূত্রের খবর ২০২৩ সালে বিয়ে হওয়ার পর থেকে পন নিয়ে বার বার শ্বশুড় বাড়ির লোকদের কাছে হেনস্তার শিকার হতেন নিহত মহিলা। গত ২১ জুন বাড়ির পাশ থেকে মাটি খুঁড়ে উদ্ধার হয় মহিলার দেহ। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত গোটা বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন। তাকে তিনদিন পুলিশি হেপাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদালতের পক্ষ থেকে।
জানা গিয়েছে ১৪ এপ্রিল খুন করার পরিকল্পানা করা হয়। সেই মতো ২১ এপ্রিল মৃতার স্বামী তার এবং তার ননদের খাবারে ঘুমে ওষুধ মিশিয়ে দেয়। ঘুমিয়ে পড়লে অভিযুক্ত ব্যাক্তি ঘরে ঢুকে খুন করার আগে মহিলাকে ধর্ষণ করেন, তারপর তাকে খুন করেন। পুলিশের দাবি অভিযুক্ত ধর্ষণের বিষয়টি তার পরিবারের লোকেদের জানায়নি। খুনের পর ছেলে এবং বাবা মিলে দেহ মাটিতে পুঁতে দিয়ে তার ওপর ঢালাই করে দেয়।
ড্রেনের কাজ করতে প্রতিবেশীরা দেহটি দেখতে পায় এবং পুলিশে খবর দেহ। তারপর পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।
Comments :0