ভাঙা হলো ‘গণশক্তি’ পত্রিকার বোর্ড। মালদা শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তিনশো কুড়ি মোড়ে ভাঙা হয়েছে এই বোর্ড। শনিবার সকালে স্থানীয় মানুষ দেখতে পান বোর্ডের একটি অংশ ভাঙা।
শ্রমজীবী, মেহনতি মানুষের পক্ষে সংবাদ প্রকাশ করে ‘গণশক্তি’। তুলে ধরে মেহনতিকে বঞ্চিত করে শয়ে শয়ে কোটি টাকার দুর্নীতি। মেহনতির জোট ভেঙে দেওয়ার কৌশল সম্পর্কে সচেতন করে জনতাকে। তৃণমূল রাজ্যের সরকারে আসীন হওয়ার পর থেকে ধারাবাহিক আক্রমণের মুখে ‘গণশক্তি’। প্রতিরোধ চালিয়ে আবার মেহনতির উদ্যোগেই রাজ্যজুড়ে চালু হচ্ছে নতুন নতুন বোর্ডও।
বছর দুই আগে মালদা শহরের তিনশো কুড়ি মোড়ে এই বোর্ড শ্রমজীবীরা চালু করেছেন পত্রিকা আরও বেশি মানুষকে পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। ‘গণশক্তি’ নামটাই এ রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি’র কাছে আতঙ্কের কারণ। তাই এই পত্রিকার উপর বার বার আক্রমণ নেমে এসেছে। রাজ্য সরকার বিজ্ঞাপন দেয় না আদালতের রায় থাকা সত্ত্বেও। কেন্দ্রের সরকারও বঞ্চনা করে।
স্থানীয়রা বলেছেন, ওই বোর্ডের কিছুটা অংশ রাতের অন্ধকারে ভেঙে দিয়েছে কাপুরুষরা। দেখতে পেয়ে এলাকার সিপিআই(এম) সদস্য, কর্মী ও সমর্থকরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেন সিপিআই(এম) ইংরেজবাজার এরিয়া কমিটির সম্পাদক তুষার গোস্বামী। তিনি বলেন গণতান্ত্রিক দেশে যে কোনও সংবাদপত্র বিক্রি, প্রদর্শন করা সকল নাগরিকের অধিকার। তিনি জানান, ওই জায়গাতেই ফের লাগানো হবে ‘গণশক্তি’-র বোর্ড।
এই ঘটনার প্রতিবাদে রবিবার সকালে পার্টির ১৪ নম্বর ওয়ার্ড শাখার পক্ষ থেকে প্রতিবাদ সভা ডাকা হয়েছে।
ভাঙা হলো ‘গণশক্তি’ পত্রিকার বোর্ড। মালদা শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তিনশো কুড়ি মোড়ে ভাঙা হয়েছে এই বোর্ড। শনিবার সকালে স্থানীয় মানুষ দেখতে পান বোর্ডের একটি অংশ ভাঙা।
শ্রমজীবী, মেহনতি মানুষের পক্ষে সংবাদ প্রকাশ করে ‘গণশক্তি’। তুলে ধরে মেহনতিকে বঞ্চিত করে শয়ে শয়ে কোটি টাকার দুর্নীতি। মেহনতির জোট ভেঙে দেওয়ার কৌশল সম্পর্কে সচেতন করে জনতাকে। তৃণমূল রাজ্যের সরকারে আসীন হওয়ার পর থেকে ধারাবাহিক আক্রমণের মুখে ‘গণশক্তি’। প্রতিরোধ চালিয়ে আবার মেহনতির উদ্যোগেই রাজ্যজুড়ে চালু হচ্ছে নতুন নতুন বোর্ডও।
বছর দুই আগে মালদা শহরের তিনশো কুড়ি মোড়ে এই বোর্ড শ্রমজীবীরা চালু করেছেন পত্রিকা আরও বেশি মানুষকে পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। ‘গণশক্তি’ নামটাই এ রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি’র কাছে আতঙ্কের কারণ। তাই এই পত্রিকার উপর বার বার আক্রমণ নেমে এসেছে। রাজ্য সরকার বিজ্ঞাপন দেয় না আদালতের রায় থাকা সত্ত্বেও। কেন্দ্রের সরকারও বঞ্চনা করে।
স্থানীয়রা বলেছেন, ওই বোর্ডের কিছুটা অংশ রাতের অন্ধকারে ভেঙে দিয়েছে কাপুরুষরা। দেখতে পেয়ে এলাকার সিপিআই(এম) সদস্য, কর্মী ও সমর্থকরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেন সিপিআই(এম) ইংরেজবাজার এরিয়া কমিটির সম্পাদক তুষার গোস্বামী। তিনি বলেন গণতান্ত্রিক দেশে যে কোনও সংবাদপত্র বিক্রি, প্রদর্শন করা সকল নাগরিকের অধিকার। তিনি জানান, ওই জায়গাতেই ফের লাগানো হবে ‘গণশক্তি’-র বোর্ড।
এই ঘটনার প্রতিবাদে রবিবার সকালে পার্টির ১৪ নম্বর ওয়ার্ড শাখার পক্ষ থেকে প্রতিবাদ সভা ডাকা হয়েছে।
Comments :0